ঢাকা ১০ বৈশাখ ১৪৩২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
English
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২

পঞ্চম শ্রেণির প্রস্তুতি: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

প্রকাশ: ০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৪ এএম
পঞ্চম শ্রেণির প্রস্তুতি: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

দ্বিতীয় অধ্যায়
বাংলায় ব্রিটিশ শাসন

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
৯. নবাবের বিরুদ্ধে কারা ষড়যন্ত্র করে?
উত্তর: নবাবের পরিবারের সদস্যরা বিশেষ করে তার খালা ঘষেটি বেগম, রায়দুর্লভ ও জগৎশেঠের মতো দেশীয় বণিক এবং ইংরেজরা ষড়যন্ত্র করে।
১০. নবাব কেন যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন?
উত্তর: সেনাবাহিনীর প্রধান মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে নবাব যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন।
১১. ইংরেজরা কত বছর ভারতীয় উপমহাদেশে রাজত্ব করে?
উত্তর: ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০০ বছর ইংরেজরা ভারতীয় উপমহাদেশে রাজত্ব করে।
১২. কোম্পানির শাসন কী?
উত্তর: ১৭৫৭ থেকে ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত ১০০ বছর এ দেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন চলে, ইতিহাসে যা কোম্পানির শাসন নামে পরিচিত।
১৩. কোম্পানির প্রথম শাসনকর্তা কে ছিলেন?
উত্তর: কোম্পানির প্রথম শাসনকর্তা ছিলেন রবার্ট ক্লাইভ।
১৪. ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের সময়কাল কত?
উত্তর: ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের সময়কাল ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত।
১৫. কোন নীতির ফলে ভারতবর্ষে হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়?
উত্তর: ‘ভাগ কর শাসন কর’ নীতির ফলে ভারতবর্ষে হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়।
১৬. ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ কী?
উত্তর: ইংরেজি ১৭৭০ (বাংলা ১১৭৬) সালে এ দেশে এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, যা ইতিহাসে ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামে পরিচিত।
১৭. নবজাগরণ কী?
উত্তর: উনিশ শতকে বাংলায় শিক্ষা, সংস্কৃতি, সামাজিক, শৈল্পিক ও মুক্তচিন্তা চর্চার ক্ষেত্রে যে প্রবল জোয়ার এসেছিল, তাই নবজাগরণ নামে পরিচিত।
১৮. কোথায়, কার নেতৃত্বে সিপাহি বিদ্রোহ শুরু হয়?
উত্তর: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে মঙ্গল পান্ডের নেতৃত্বে প্রথম সিপাহি বিদ্রোহ শুরু হয়।
১৯. ‘বাঁশের কেল্লা’ নির্মাণ করেন কে?
উত্তর: বাঁশের কেল্লা নির্মাণ করেন তিতুমীর।
২০. কেন তিতুমীর বাঁশের কেল্লা নির্মাণ করেন?
উত্তর: ইংরেজ বাহিনীকে প্রতিহত করার জন্য বারাসাতের কাছে নারকেলবাড়িয়া গ্রামে তিতুমীর ‘বাঁশের কেল্লা’ নির্মাণ করেন।

লেখক: সিনিয়র শিক্ষক
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ
মধুবাগ, মগবাজার, ঢাকা

জাহ্নবী

এসএসসি পরীক্ষায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে এ প্লাস পাওয়ার পরামর্শ

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৬ পিএম
আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৭ পিএম
এসএসসি পরীক্ষায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে এ প্লাস পাওয়ার পরামর্শ
শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- খবরের কাগজ

সুপ্রিয় ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা নিও। তোমরা নিশ্চয় জানো, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে নম্বর থাকে ৫০। বহুনির্বাচনিতে ২৫ নম্বর এবং ব্যবহারিকে ২৫ নম্বর। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে এ প্লাস পেতে যা মনে রাখবে তা হলো-

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে প্রথম অধ্যায়ে একই ধরনের দুটি প্রশ্ন থাকে। কিন্তু উত্তর ভিন্ন হয়, এমন প্রশ্ন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে আসতে পারে। যেমন- একুশ শতকের সম্পদ হলো জ্ঞান এবং পৃথিবীর সম্পদ হলো সাধারণ মানুষ। প্রশ্নগুলো বুঝে তোমরা উত্তর করবে।

দ্বিতীয় অধ্যায়ে আইসিটি যন্ত্র বলতে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাব, স্মার্টফোন ইত্যাদি বোঝায়। এ ক্ষেত্রে জ্ঞানমূলক ও উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্নের উত্তরের সময় বিষয়টি মনে রাখতে হবে। সফটওয়্যার ডিলিট ও আনইনস্টল করা এক কথা নয়। কম্পিউটার ভাইরাস ও অ্যান্টিভাইরাসের নামগুলোর পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। সিডি, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড সহজে ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণ ট্রাবলশুটিংয়ের প্রতিটি সমস্যা ও সমাধানের জন্য বাস্তব জ্ঞান থাকলে ভুল হবে না। যেমন- সিস্টেম চালু না হওয়ার কারণ, মনিটরে কিছু না দেখা, সিস্টেম গরম হয়ে যাওয়া, কম্পিউটার মাঝেমধ্যে শাটডাউন হওয়া, উইন্ডোজ চালুর সময় হ্যাং হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। এগুলো প্রাসঙ্গিকভাবে উত্তর করবে।

তৃতীয় অধ্যায়ে ডিজিটাল কনটেন্ট ও এর প্রকারভেদের নাম ও উদাহরণগুলো ভালো করে পড়বে। এ অধ্যায়ে তোমরা প্রায়ই কিছু বিষয়কে একই মনে করে ভুল করো, যেমন- টেক্সট, ছবি, শব্দ, অডিও, ভিডিও, অ্যানিমেশন। তা ছাড়া ই-বুক, ই-বুক রিডার, চৌকস ই-বুক, ভিডিও স্ট্রিমিং, কিন্ডল অ্যাপস সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখবে।  এ বিষয় থেকে কয়েকটি নাম তোমরা শিখবে, যেমন- কম্পিউটার সায়েন্স, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্টিফিশিয়াল  ইন্টেলিজেন্স, রোবোটিকস ইঞ্জিনিয়ারিং, ডেটা কমিউনিকেশন। এগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়বে।

চতুর্থ অধ্যায়ে অনেক সময় ব্যবহারিক কিছু অংশের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ক্ষেত্রে সফটওয়্যারের ভার্সন পরিবর্তনের কারণে তোমরা কিছু কিছু ভুল করে থাক। ওয়ার্ড ২০০৭-এর সঙ্গে ওয়ার্ড ২০১০-এর কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারিক জ্ঞান থাকলে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। অফিস বাটনসহ এর বিভিন্ন অপশন, যেমন- নিউ, ওপেন, সেভ, সেভ অ্যাজ, ক্লোজ সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। হোম ট্যাব, ফন্ট স্টাইল, ফন্ট সাইজ, ইনসার্ট ট্যাব থেকে টেবিল তৈরি করার কৌশল জানতে হবে। এগুলো বুঝে বুঝে পড়বে।

পঞ্চম  অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত বর্ণ বা টেক্সট, চিত্র বা গ্রাফিক্স, ভিডিও, শব্দ বা অডিওর সঙ্গে তৃতীয় অধ্যায়ের বিষয় টেক্সট, ছবি, শব্দ, অডিও, ভিডিও, অ্যানিমেশনে তোমরা ভুল করে থাক।  তাই মাল্টিমিডিয়ার অংশসমূহ চিত্র ও গ্রাফিক্স, শব্দ বা অডিও, ভিডিও, অ্যানিমেশন ও ইন্টারঅ্যাকটিভ কম্পিউটিং সম্পর্কে পড়বে। এগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়বে।

এ ছাড়া যা মনে রাখবে তা হলো-

১. প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও তত্ত্বগুলো মনোযোগসহকারে পড়বে।
২. পরীক্ষার আগের কয়েকটা দিন পাঠ্যবইয়ের প্রতিটি অধ্যায় ভালো করে রিভিশন দেবে।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৯ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৯ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

প্রথম অধ্যায় : মৌলিক মানবিক চাহিদা

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-৪

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

(ক) Towle-এর মতে, মৌল মানবিক চাহিদা কয়টি? 
(খ) বিনোদন বলতে কী বোঝায়?
(গ) উদ্দীপকে কোন ধরনের মৌলিক মানবিক চাহিদার অপূরণজনিত সমস্যাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো। 
(ঘ) উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা মৌলিক মানবিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্লেষণ করো। 

উত্তর: (ক) সমাজবিজ্ঞানী Towle-এর মতে, মৌলিক মানবিক চাহিদা ছয়টি। 

(খ) নির্মল আনন্দ ও আমোদ-প্রমোদ লাভের পন্থাই হলো বিনোদন। বিনোদনের মাধ্যমে মানুষের মনে উদ্দীপনা জাগ্রত হয়। বিনোদন হলো এমন একটি কার্যক্রম, যা আনন্দ ও তৃপ্তিদায়ক অভিজ্ঞতা অর্জন এবং সৃজনশীল অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ দান করে।

আরো পড়ুন : মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৮ম পর্ব

(গ) উদ্দীপকে মৌলিক মানবিক চাহিদার অন্যতম একটি মানবিক চাহিদা শিক্ষার অপূরণজনিত সমস্যাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। নিরক্ষরতা হলো সাক্ষরতার অভাব। অজ্ঞতা বলতে বোঝায় জানা জ্ঞানের অভাবকে। আর জ্ঞান না থাকলে মানুষের মধ্যে কুসংস্কার জন্মে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, উদ্দীপকে মূলত শিক্ষার অপূরণজনিত সমস্যাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
শিক্ষা হলো দেহ, মন ও আত্মার সুসামঞ্জস্যপূর্ণ বিকাশ। জ্ঞানের প্রসার এবং দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ করে স্কুল-কলেজের মাধ্যমে পাঠদান, প্রশিক্ষণ এবং কোনো বিষয় জানার প্রক্রিয়া হলো শিক্ষা। শিক্ষার মাধ্যমে মানবীয় জ্ঞান ও দক্ষতা ও এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে স্থানান্তরিত হওয়ার মধ্য দিয়ে সমাজ টিকে থাকে। তাই শিক্ষাকে জাতির মেরুদণ্ড বলা হয়। যে লেখাপড়া জানে তাকে সাক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন বলা হয়, যা শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া সম্ভব নয়। আবার শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে মানুষের ভেতরের অজ্ঞতা ও কুসংস্কার দূর হয়। অতএব  এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, উদ্দীপকে মৌলিক মানবিক চাহিদা শিক্ষার অপূরণজনিত সমস্যাকে তুলে ধরা হয়েছে।

(ঘ) উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা মৌলিক মানবিক চাহিদা শিক্ষার চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সেগুলো হলো- প্রথমত সরকার ২০১০ সালে একটি যুগোপযোগী বাস্তবধর্মী শিক্ষানীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছে। দ্বিতীয়ত মুখস্থনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন এনে সৃজনশীল ব্যবস্থা প্রচলন করার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের জ্ঞানের বিকাশকে সহজতর করেছে। তৃতীয়ত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণের মাধ্যমে একটি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। চতুর্থত দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের লেখাপড়া সুনিশ্চিত করতে তাদের মধ্যে উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রমের প্রচলন করা হয়েছে। পঞ্চমত সরকার নারী শিক্ষার প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করেছে। ষষ্ঠত বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সপ্তমত কারিগরি শিক্ষার পাশাপাশি আইসিটি কার্যক্রমের ওপর আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অষ্টমত নতুন নতুন বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ই রয়েছে ১,৩৩,০০২টি। এ ছাড়া বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হয়েছে। নবমত মেয়েদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। দশমত নতুন কারিকুলাম প্রণয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহণ করে শিক্ষা কার্যক্রমকে বেগবান করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সরকার বিবিধ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে শিক্ষার প্রসার ঘটানোর কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।

লেখক : প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৮, ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৮, ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

 মার্কেটিং দ্বিতীয় পত্র

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর 

১। বাজারজাতকরণ পরিবেশ প্রধানত নিচের কত প্রকার?
ক) ২ প্রকার        খ) ৩ প্রকার    
গ) ৪ প্রকার         ঘ) ৫ প্রকার

উত্তর: ক) ২ প্রকার।

২। বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানের পণ্য ও সেবাসামগ্রী ক্রয়কারীকে কী বলে?
ক) প্রতিনিধি    খ) দালাল    
গ) গ্রাহক        ঘ) পরিবেশক

উত্তর: গ) গ্রাহক।

৩। উৎপাদন সচল রাখার জন্য কাঁচামাল ও অন্যান্য উপকরণ জোগানকারীকে কী বলে?
ক) গ্রাহক                খ) প্রতিনিধি    
গ) মধ্যস্থ ব্যবসায়ী    ঘ) সরবরাহকারী

উত্তর: ঘ) সরবরাহকারী।

আরো পড়ুন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৭, ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

৪। শক্তি সম্পদের ব্যয় বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি, এগুলো বাজারজাতকরণ পরিবেশের কোন উপাদানের অন্তর্ভুক্ত?
ক) জনসংখ্যা    খ) অর্থনৈতিক    
গ) প্রাকৃতিক    ঘ) প্রযুক্তিগত

উত্তর: গ) প্রাকৃতিক।

৫। নিচের কোনটি CAB-এর পূর্ণরূপ?
ক) Consumers Association of Bangladesh    খ) Citizens Association of Bangladesh
গ) Cables Association of Bangladesh    
ঘ) Co-operations Association of Bangladesh

উত্তর: ক) Consumers Association of Bangladesh।

৬। নিচের কোনটি বাজারজাতকরণের ব্যষ্টিক পরিবেশের উপাদান?
ক) জনগোষ্ঠী      খ) জনসংখ্যা    
গ) অর্থনৈতিক    ঘ) রাজনৈতিক

উত্তর: ক) জনগোষ্ঠী।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

তৈলচিত্রের ভূত গল্পের ১১টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৭ পিএম
তৈলচিত্রের ভূত গল্পের ১১টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা
‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের মুখ্য উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থদের বিজ্ঞানমনস্ক করা। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

গল্প : তৈলচিত্রের ভূত

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২২ ও ২৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

আদনান সন্ধ্যাবেলা হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরছিল। একসময় মনে হলো তার পেছনে পেছনে কেউ হাঁটছে। সে পেছনে ফিরে তাকায় কিন্তু কিছুই দেখতে পায় না। ফলে সে ভয়ে কাঁপছিল। এমন সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে সে জোরে চিৎকার দিয়ে ওঠে। তার মা বাতি নিয়ে ছুটে এসে দেখে আদনানের পায়ের জুতার তলে পেরেক গাঁথা একটা কাঠি। এতক্ষণে আদনান ভয়ের কারণ খুঁজে পায়। 

২২। উদ্দীপকের আদনানের সঙ্গে ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের নগেনের সাদৃশ্যের কারণ-
(ক) তাদের বয়স কম     
(খ) তারা অন্ধকারকে ভয় পেত
(গ) তারা ভীষণ ভীতু ছিল    
(ঘ) তারা ভূত দেখেছিল 

২৩। এ ধরনের সাদৃশ্যের মূলে কোনটি বিদ্যমান? 
(ক) বাস্তব জ্ঞানের অভাব
(খ) প্রকৃত শিক্ষা না পাওয়া
(গ) মানসিক বিকাশ না হওয়া    
(ঘ) সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারা

২৪। ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পের মুখ্য উদ্দেশ্য কী? 
(ক) ভৌতিক পরিবেশ সৃষ্টি
(খ) অলৌকিক ঘটনার সমাবেশ
(গ) শিক্ষার্থদের বিজ্ঞানমনস্ক করা    
(ঘ) পাঠকদের নিছক আনন্দ দান করা

২৫। লাইব্রেরির ক্যালেন্ডারে চৈত্র মাসের কত তারিখ উল্টানো ছিল? 
(ক) ১৫ তারিখ    (খ) ১৪ তারিখ 
(গ) ১৩ তারিখ     (ঘ) ১২ তারিখ 

২৬। কার প্রতি নগেনের আন্তরিক শ্রদ্ধাভক্তি বেড়ে গিয়েছিল? 
(ক) ডাক্তারের     (খ) মামার
(গ) মামির           (ঘ) কাকার

আরো পড়ুন : তৈলচিত্রের ভূত গল্পের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

২৭। মামা কার নামে মোটা অঙ্কের টাকা উইল করে রেখে যান? 
(ক) পরাশয়ের    (খ) নগেনের
(গ) মেয়ের         (ঘ) স্ত্রীর

২৮। সকালবেলা নগেন কোথায় পড়ে থেকেছিল? 
(ক) বিছানায়                   (খ) লাইব্রেরিতে
(গ) ডাক্তারের বাড়িতে     (ঘ) পথেঘাটে

২৯। কীভাবে নগেন পরাশর ডাক্তারের লাইব্রেরিতে আসে? 
(ক) বীরের মতো    (খ) পাগলের মতো
(গ) চোরের মতো    (ঘ) স্বাভাবিকভাবে 

৩০। ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে ডাক্তারের নাম কী? 
(ক) নগেন          (খ) গণেশ 
(গ) পরাশর        (ঘ) সত্যানন্দ 

৩১। নগেনের মামার বাড়ির লাইব্রেরিটি কোন আমলের ছিল? 
(ক) নগেনের মামার আমলের    
(খ) নগেনের দাদামশায়ের আমলের
(গ) নগেনের বাবার আমলের
(ঘ) নগেনের চাচার আমলের

৩২। আলমারিটি কেমন ছিল? 
(ক) অল্প দামি আর অনেক দিনের পুরোনো
(খ) দামি ও নতুন
(গ) চকচকে ও দামি 
(ঘ) অল্প দামি কিন্তু নতুন

উত্তর: ২২. গ, ২৩. খ, ২৪. গ, ২৫. ঘ, ২৬. খ, ২৭. খ, ২৮. ক, ২৯. গ, ৩০. গ, ৩১. খ, ৩২. ক।

লেখক :  সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, সপ্তম শ্রেণির গণিত

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪১ পিএম
সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, সপ্তম শ্রেণির গণিত
শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

দ্বিতীয় অধ্যায় : সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি

অনুশীলনী-২.১

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১১। ৫ : ৪ এবং ৬ : ৭ এর ধারাবাহিক অনুপাত কোনটি?
ক) ৩০ : ২৪ : ২৮ 
খ) ২৮ : ২৪ : ৩০
গ) ২৪ : ২৮ : ৩০ 
ঘ) ৩ : ৪ : ৬

১২। অনুপাতের রাশি দুইয়ের অধিক হলে তাকে কী অনুপাত বলে?
ক) সরল          খ) মিশ্র 
গ) জটিল         ঘ) বহুরাশিক

১৩। ৫ ও ৪৫ ক্রমিক সমানুপাতের দুটি প্রান্তীয় রাশি হলে সমানুপাত কত?
ক) ১৩ : ৯         খ) ৯ : ৩ : ১
গ) ৩ : ৯ : ১       ঘ) ১ : ৩ : ৯

নিচের তথ্যের আলোকে ১৪ থেকে ১৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

শিক্ষক স্কুলের একটি শ্রেণিতে কোয়েল ও দোয়েল শাখার ৩৫ জন ও ৩০ জন শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে ২৬০টি চকলেট সমভাবে বণ্টন করে দিলেন।

১৪। শাখা দুটির শিক্ষার্থীর অনুপাত কত?
ক) ৭ : ৬         খ) ১০ : ৭ 
গ) ৫ : ৫         ঘ) ৮ : ৭

১৫। দোয়েল শাখায় কতটি চকলেট দিলেন?
ক) ১২০টি         খ) ৬০টি
গ) ৯০টি           ঘ) ১৩০টি

আরো পড়ুন : সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব

১৬। কোয়েল শাখায় প্রতি শিক্ষার্থী কয়টি করে চকলেট পেল?
ক) ৫টি         খ) ৪টি 
গ) ৬টি         ঘ) ৮টি

১৭। ৫, ১০, ৮ এর চতুর্থ সমানুপাতী কত?
ক) ১৬         খ) ১২ 
গ) ১৩          ঘ) ১৫

১৮। ৫ : ৮ :: ১২ : ২৩ দুটি অনুপাত। এদের কোন ধরনের অনুপাত বলে?
ক) ধারাবাহিক                খ) সমানুপাত 
গ) ক্রমিক সমানুপাত     ঘ) ব্যস্তানুপাত

১৯। ৫ : ৮-এর ব্যস্ত অনুপাত কত?
ক) ৪০ : ৮         খ) ৫ : ৮
গ) ৮ : ৫           ঘ) ৫ : ৯

২০। ২ বছর ৬ মাস ও ৫ বছর এর অনুপাত কত?
ক) ১ : ৫         খ) ১ : ৪ 
গ) ১ : ৩         ঘ) ১ : ২

উত্তর: ১১. ক, ১২. ঘ, ১৩. ঘ, ১৪. ক, ১৫. ক, ১৬. খ, ১৭. ক, ১৮. খ, ১৯. গ, ২০. ঘ।

লেখক :  সহকারী শিক্ষক 
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ 

কবীর