শিশুকে নিয়মমাফিক ঘুমের অভ্যাস করাবেন যেভাবে । খবরের কাগজ
ঢাকা ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

শিশুকে নিয়মমাফিক ঘুমের অভ্যাস করাবেন যেভাবে

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৪, ০৪:২২ পিএম
শিশুকে নিয়মমাফিক ঘুমের অভ্যাস করাবেন যেভাবে
মডেল: অন্তি বসাক ও আরত্রিকা প্রামাণিক সুহী, ছবি: শরিফ মাহমুদ

শিশুর ঘুম নিয়ে সব বাবা-মা চিন্তিত থাকেন। বেশির ভাগ অভিভাবকের অভিযোগ, শিশুদের সহজে ঘুম পাড়ানো যায় না। অনিয়মিত ঘুমের প্রভাব বাবা-মায়ের ওপরেও পড়ে। এ ছাড়া শিশুকে সুস্থ রাখতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমেরও দরকার। তাই নিয়মমাফিক ঘুমের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। বিস্তারিত জানিয়েছেন সানশাইন চাইল্ড সেন্টারের স্বত্বাধিকারী ফারহানা আহমেদ। লিখেছেন সানজিদা রিমু

প্রথমে শিশুকে ঘুম পাড়ানোর জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় অভ্যাস করতে হবে। নিজেদের যত কাজই থাকুক না কেন, শিশুর ঘুমের সেই সময় কোনোভাবেই হেরফের করা যাবে না। একটা সময় বেঁধে ঘুমের অভ্যাস করালে তার দেহঘড়ি নিয়ন্ত্রণ হবে। কিছু দিন অভ্যাসের পর ওই নির্দিষ্ট সময়ই তার ঘুম চলে আসবে। এ ছাড়া শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুম না পাড়িয়ে যখন তার ঘুম পাবে তখনই ঘুমাতে দিতে হবে। এতে সে নিজে থেকেই ঘুমিয়ে পড়বে।

ছোট শিশুদের ঘুমানোর সময় তাকে একটু বেশি আদর করতে পারেন। শিশুর ঘুমানোর সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের জোরে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। উষ্ণ খাবার, ডায়াপার পরিবর্তন করে তার ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে পারেন। অনেক সময় ঘুমের মধ্যে খাওয়ালে বারবার ডায়াপার ভিজিয়ে ফেলে। যার কারণে মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যেতে পারে। সারা রাত ঘুমানোর মতো যথেষ্ট বিরতি দিয়ে শিশুকে খাওয়ালে এই সমস্যা দূর হবে।

শিশুকে ঘুমের উপযুক্ত পরিবেশ দিতে হবে। ঘরে চড়া আলো বা টিভি, সাউন্ড সিস্টেমের আওয়াজ তাদের ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই শিশুর শোবার ঘরের পরিবেশ যেন ঘুমের উপযোগী হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ ছাড়া শিশুর বিছানা যেন আরামদায়ক হয়, সেদিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে।

শিশুকে ঘুম পাড়ানোর আগে মোবাইল থেকে বিরত রাখুন। অনেক বাবা-মা সন্তানকে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মোবাইলে গেম খেলতে দেন। এতে তার মস্তিষ্কের স্নায়ু উদ্দীপ্ত হয় এবং ঘুম বাধা পায়।

রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর সন্তানকে ঘুম পাড়াতে গল্প বলতে পারেন। গল্প করার কারণে শিশুর মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস ও থ্যালামাস প্রভাবিত হয়। যা তাকে শান্ত করে সহজে ঘুম পাড়াতে সাহায্য করে।

শিশু একটু বড় হলে, তার সারা দিনের রুটিনে শরীরচর্চার জন্য কিছুটা সময় রাখতে পারেন। সাঁতার, জিমন্যাস্টিক বা দৌড়োদৌড়ি করে খেলতে পারে। খেলাধুলার কারণে পরিশ্রম হবে আর এতে করে শরীরে ঘুমের চাহিদা তৈরি হবে। এ ছাড়া শরীরচর্চাগুলো শিশুর শরীরের সমস্যা দূর করে, তার মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলবে।

কলি 

অফিস থেকে পার্টিতে

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:৪২ পিএম
অফিস থেকে পার্টিতে
মডেল: জেসিয়া, পোশাক ও ছবি: লা রিভ

অফিস শেষে দাওয়াত, পার্টি বা বন্ধুদের আড্ডা থাকতেই পারে। ব্যস্ততার কারণে কখনো হয়তো অফিস শেষে এসব দাওয়াত এড়িয়ে যেতে হয়। আবার অনেক সময় অফিসের পোশাক পরেই অনুষ্ঠানে চলে যাওয়া যায় না। এ ছাড়া পার্টির জন্য আলাদা পোশাক বয়ে বেড়ানোও অনেক সময় সম্ভব হয় না। তাই অফিসের পোশাকে কিছুটা পরিবর্তন করে অনায়াসে পাওয়া যেতে পারে নিজের পছন্দসই পার্টি লুক। আর এমন পোশাক অফিসের গাম্ভীর্যও ধরে রাখবে। এই নিয়ে লিখেছেন শাহিনুর আলম কলি

আমাদের দেশে করপোরেট অফিসগুলোতে পশ্চিমা পোশাকের ব্যবহার আগের চেয়ে এখন অনেক বেড়েছে। স্কার্ট, ফরমাল শার্ট, ফতুয়া, টপ, বিভিন্ন প্যান্ট, পালাজ্জো, ব্লেজার ইত্যাদি পরতে হয়। ফরমাল প্যান্ট-স্যুট পরার চল রয়েছে।

তাই প্রথমে অফিসের পরিবেশের সঙ্গে যায় এমন ওয়েস্টার্ন পোশাক বেছে নিন, যেটা পরেই পার্টিতে যেতে পারেন। যদি অফিসের প্যান্ট বা স্কার্ট একটু গাঢ় রঙের হয়, তবে হালকা পেস্ট, স্কাই গোলাপি রঙের শার্ট বা টপস পরতে পারেন। এ ছাড়া প্যান্টের সঙ্গে বিভিন্ন ডিজাইনের মানানসই টপসও বেছে নিতে পারেন। শার্ট বা টপস পরলে ফরমাল স্যুট বেছে নিতে পারেন। লং কামিজের সঙ্গে লেগিংস বেছে নিতে পারেন। রঙের ক্ষেত্রে মেরুন, সবুজ, হলুদ, সাদার পাশাপাশি কমলা, বাদামির মতো উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরতে পারেন। এ ছাড়া প্লেন ওড়না বা স্কার্ফ বদলে একটু জমকালো ওড়না বা স্কার্ফ পরে নিতে পারেন। অফিসে যদি শাড়ি পরতে হয় তাহলে ব্লাউজের ডিজাইনে কিছুটা বৈচিত্র্য আনতে পারেন।

খেয়াল রাখতে হবে যেন কাপড়ে বেশি ভাঁজ না পড়ে। বেশি ফরমাল বা ক্যাজুয়াল না থেকে সেমি ক্যাজুয়াল লুকেও থাকতে পারেন, সঙ্গে গহনা পরতে পারেন যা আপনার পোশাকের সঙ্গে মানানসই। সুতি, জর্জেট, লিনেন, সিল্ক কিংবা হাফ সিল্ক প্রায় সবধরনের কাপড়ের তৈরি  পোশাক যার প্যাটার্ন বা কাটে বিভিন্নতা থাকবে তেমন পোশাক বেছে নিন। বাহারি রঙ, ডিজাইন আর কাটিংয়ে বৈচিত্র্য আপনার ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে পারে।

এ ছাড়া জুতা ও ব্যাগের ক্ষেত্রেও কিছুটা ভিন্নতা এনে পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে আপনার লুকটা সাজাতে পারেন। খুব কড়া ধাঁচের কিছু পরা ঠিক নয় অফিসে। কিন্তু অফিস থেকে বের হয়ে নিজের লুকে কিছুটা ভিন্নতা আনতে পারেন।

প্রতিবছরই মেয়েদের জন্য ডিজাইনাররা নিত্যনতুন ডিজাইনের পোশাক তৈরি করেন। যা পার্টি বা অফিসের জন্য বেশ মানানসই। এই ধারায় দেশের অন্যতম ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড লা রিভ নতুন ডিজাইনের পোশাক লঞ্চ করেছে নাইন-টু-নাইন বা অফিস-টু-পার্টিওয়্যারের বিশেষ কালেকশন হিসেবে।

নারী ও পুরুষদের জন্য ডিজাইন করা এই কালেকশনে থাকছে অফ হোয়াইট, প্যাস্টেল ও সি গ্রিন, গোলাপি, সাদা, হলুদ, কমলা, কালো ও নীলের নিউট্রাল এবং ডিপ শেডের কম্বিনেশন। ফেব্রিক হিসেবে ব্লেন্ডেড ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটির মার্সেরাইজড কটন, জর্জেট, ক্রেপ, ভিসকস-ব্লেন্ড, প্রিমিয়াম ফেইলির মতো অ্যান্টি-রিঙ্কেল কাপড়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এতে করে এই পোশাকগুলো অফিসের ব্যস্ততার পরেও কুঁচকে যাবে না। মিনিমাল প্রিন্ট ও রুচিশীল কারুকাজে বিশেষ নজর রেখেছে তারা।

নাইন টু নাইনের এই কালেকশনে পাওয়া যাবে নারীদের টপস, শার্ট, মিড-লেংথ টিউনিক, কামিজ, সালোয়ার-কামিজসহ ম্যাচিং পালাজ্জো ও প্যান্টস স্টাইল। পুরুষের জন্য থাকছে ফরমাল ও বিজনেস ক্যাজুয়াল শার্ট, পোলো ও টিশার্ট, জিন্স ও চিনোস প্যান্ট। পোশাক ছাড়াও ম্যাচিং ব্যাগ, স্যান্ডেল, লোফার, লেদার বেল্ট, ওয়ালেট ও ইউনিসেক্স ল্যাপটপ ব্যাগের আয়োজনও রাখা হয়েছে।

কলি 

কাঁচা আমের আচার

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:৩২ পিএম
কাঁচা আমের আচার

আমের সময় এখন। গরমের মধ্যে কাঁচা আমের স্বাদের কোনো তুলনা হয় না। এ সময় আমের আচার বিভিন্ন উপায়ে তৈরি করে, সংগ্রহ করা হয়। বাড়িতে সহজেই বানাতে পারেন আমের আচার। এবার কাঁচা আমের আচারের কয়েকটি রেসিপি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সুতপা দে 

কাঁচা আমের কাশ্মীরি আচার 

উপকরণ

কাঁচা আম ১ কেজি, চিনি ১ কেজি, আদা (চিকন করে ফালি করা) ২ টেবিল চামচ, লাল শুকনা মরিচ ৯-১০টি (ভেতরের বিচিগুলো ফেলে কুচি করে কেটে নিতে হবে), চুন (পান খাওয়ার) ২ টেবিল চামচ, পানি ১ লিটার, ভিনেগার আধা কাপ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী। 

প্রণালি

প্রথমে আমগুলো ধুয়ে পরিষ্কার করে খোসা ছাড়িয়ে, ফালি করে কেটে নিন। এবার আমগুলোকে ৪-৫ ঘণ্টা চুনের পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ভালোভাবে কচলিয়ে পরিষ্কার করে, পানি ঝরিয়ে নিন। এবার চুলায় ১টি প্যান বসান। প্যানে চিনি আর ২ কাপ পানি দিয়ে নাড়ুন। এরপর ভিনেগার ও লবণ দিন। পানি ফুটে উঠলে আদা ফালি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে আমগুলো দিয়ে দিন। আধা সেদ্ধ হলে শুকনা মরিচগুলো দিয়ে দিন। এবার যতক্ষণ পর্যন্ত আমগুলো সিদ্ধ হয়ে সোনালি রং না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমগুলো কম আঁচে জ্বাল দিন। হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। নরমাল ফ্রিজে রেখে ৬ মাস খেতে পারবেন। রোদে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

কাঁচা আমের ঝুরি আচার 

উপকরণ
কাঁচা আম ২৫০ গ্রাম, বোঁটা ছাড়া শুকনা মরিচ ৭-৮টি, রসুনের কোয়া ৬টি, সরিষা ২ টেবিল চামচ, সাদা ভিনেগার ৩ টেবিল চামচ পেঁয়াজ কুচি দেড় কাপ, হলুদ গুঁড়া ১চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি ৩ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ৩ টেবিল চামচ। 

প্রণালি
ব্লেন্ডারে শুকনা মরিচ গুঁড়া সরিষা ও রসুনের কোয়া, সাদা ভিনেগার দিয়ে ব্লেন্ড করুন। পেঁয়াজ একদম মিহি করে কুচি করে কাটুন। আমের খোসা ছাড়িয়ে ঝুরি করে কাটুন। ঝুরি আম দুই হাতে চেপে চেপে ভেতরে থাকা পানি বের করুন। এবার আমের সঙ্গে মিহি করে কুচি করা পেঁয়াজ, হলুদের গুঁড়া, লবণ, চিনি, মরিচের গুঁড়া দিয়ে তৈরি মসলা ও তেল দিয়ে সব মিশ্রণ আলতো হাতে মাখিয়ে নিন। মিশ্রণটি ছড়ানো প্লেটে ছড়িয়ে দিয়ে কড়া রোদে শুকিয়ে নিন। শুকানো হয়ে গেলে পরিষ্কার কাচের বয়ামে রেখে দিন। একটি কড়াইতে ২ কাপ সরিষার তেল হালকা গরম করে, বয়ামে ঢেলে নিন। তেল ঠাণ্ডা হলে বয়ামের মুখ বন্ধ করে দিন। দেড় বছর পর্যন্ত ভালো থাকবে এই আচার। মাঝে মাঝে বয়াম রোদে দেবেন।

আমের টক-ঝাল-মিষ্টি আচারি

উপকরণ

আম ১ কেজি, গুড় ২৫০ গ্রাম, চিনি ৪ টেবিল চামচ,রসুনের কোয়া ১০-১৫টি, সরিষার তেল ১ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, সরিষা বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদের গুঁড়া আধা চা চামচ, সিরকা ৩ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ১ চা চামচ, শুকনা মরিচ ৪টি, মৌরি, জিরা, শুকনা মরিচ ও পাঁচফোড়ন সমান অনুপাতে নিয়ে একসঙ্গে করা গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা চামচ।

প্রণালি
আম খোসাসহ টুকরা করে কেটে নিয়ে পানিতে ঘণ্টাখানেক ভিজিয়ে রাখুন। যাতে আমের কষ বের হয়ে যায়। এবার কড়াইতে তেল দিয়ে তাতে পাঁচফোড়ন, শুকনা মরিচ ও রসুনের কোয়া দিয়ে নাড়াচাড়া করে আম দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ রান্না করার পর আদাবাটা, সরিষা বাটা, হলুদ ও মরিচের গুঁড়া, সিরকা ও লবণ দিয়ে দিন। এরপর গুড় ও চিনি দিয়ে আবার কিছুক্ষণ রান্না করুন। রান্না করার পর চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে এতে আগে থেকে করে রাখা মসলা মিশ্রণের গুঁড়া দিয়ে মৃদু আঁচে ১০ মিনিট রেখে নামিয়ে নিন। এবার শুকনা ও জীবাণুমুক্ত বয়ামে ঢেলে রেখে দিন।

কলি

গ্রীষ্ম উৎসবে দেশীদশ

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৬:২৬ পিএম
গ্রীষ্ম উৎসবে দেশীদশ

ছয় ঋতুর প্রথম ঋতুই গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মকাল মানেই তপ্ত রোদ, গরম, হঠাৎ বৃষ্টি বা ঝড়। জনজীবনে যার প্রভাব পড়ে কখনো বৃষ্টিতে আবার কখনো কাঠফাটা রোদে। এর মধ্যেই এমন পোশাক নির্বাচন করতে হয় যা আমাদের স্বস্তি দিবে। তাই এসময়ে দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ডের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম দেশীদশ এ শুরু হয়েছে গ্রীষ্ম উৎসব।

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় দশটি ফ্যাশন ব্র্যান্ড নিপুণ, কে ক্রাফট, অঞ্জন’স, রঙ বাংলাদেশ, বাংলার মেলা, সাদাকালো, বিবিয়ানা, দেশাল, নগরদোলা ও সৃষ্টি এর সমন্বয়ে গঠিত দেশীদশ। অনন্য ভাবনায় গঠিত দেশীদশ জন্মলগ্ন থেকে গত ১৫ বছরে দেশীয় ফ্যাশন শিল্প বিকাশে নিরন্তর কাজ করে চলছে ।

গ্রীষ্মকালীন সময়ের সকল পোশাক প্রদর্শনী হবে দেশীদশ এর ঢাকার বসুন্ধরা সিটি লেভেল চারে, সিলেটের কুমারপাড়া, চট্টগ্রামের পাঁচলাইসের আফমি প্লাজায় অবস্থিত আউটলেটগুলোতে। এই আয়োজনে থাকবে গ্রীষ্ম উৎসবের আরামদায়ক পোশাক যা ক্রেতাকে এই গরমেও স্বস্তি দিবে। গ্রীষ্ম উৎসবের আয়োজনে থাকবে শার্ট, টি-শার্ট, পোলো টি-শার্ট, টপস, কামিজ এর পাশাপাশি শাড়ি, পাঞ্জাবী, স্ট্রিচ ড্রেস (থ্রি-পিস), আনস্ট্রিচ ড্রেস ইত্যাদি।

১৭ই মে থেকে দেশীদশে শুরু হওয়া গ্রীষ্ম উৎসব চলবে ২৭শে মে অবধি।আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইনেও প্রদর্শিত হবে গ্রীষ্ম উৎসব এর আয়োজন।

দেশীদশ এর ফেসবুক পেজ  https://www.facebook.com/deshidosh2009 এও দেখা যাবে এই আয়োজনের বর্ণিল সব পোশাক।

কলি

 

তাভাস এবং ডিমান্ডে ছাড়

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৮:০২ পিএম
তাভাস এবং ডিমান্ডে ছাড়

সামারে তাভাস এবং ডিমান্ড ফ্যাশন হাউজে চলছে ছাড়। ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড়ে আপনি পাবেন পছন্দের পোশাক।  
স্ক্রিন প্রিন্ট, ডিজিটাল প্রিন্ট, কারচুপি, এম্ব্রয়ডারির কাজ, জিওমেট্রিক, ট্র্যাডিশনাল, ফ্লোরাল এমন অনেক কিছুই থাকছে ‘তাভাস এবং ডিমান্ড’ পোশাকের মোটিফ হিসাবে। এ লাইন, সিমেট্রিক, এসিমেট্রিক নিয়ে বিভিন্ন কাজ থাকছে পোশাকগুলোর প্যাটার্নে। 


এছাড়াও কালারের ক্ষেত্রে ভাইব্রেন্ট রাখা হয়েছে। মেয়েদের জন্য ‘তাভাস’ আছে সিঙ্গেল পিস কামিজ, লন থ্রি পিস, আকর্ষণীয় পার্টি থ্রি পিস, এথনিক কুর্তি, ফ্যাশন টপস, কাফতান ইত্যাদি। সারা বাংলাদেশে ডিমান্ড ব্র্যান্ডের মোট ১৮টি আউটলেট রয়েছে এবং তাভাসের রয়েছে ফ্ল্যাগশিপ আকারের মোট ৫টি আউটলেটে এ ছাড় চলবে আগামী ১৭ জুন পর্যন্ত।

শাহিনুর আলম কলি/ আবরার জাহিন

বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা করছে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’

প্রকাশ: ১৩ মে ২০২৪, ০৫:৫৯ পিএম
বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা করছে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’

প্রসাধনী সামগ্রীর ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতার অঙ্গীকার নিশ্চিত করে  যাত্রা করেছে  ‘ন্যাচুরা কেয়ার’। প্রাকৃতিক সুস্থতার জগতে স্বাগত জানাতে দুর্দম, দুর্জয়, দুর্বার– অঙ্গীকার নিয়ে বাংলাদেশের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

অনিরাপদ রূপচর্চা চিরতরে কেড়ে নিতে পারে আসল সৌন্দর্য! বেশিরভাগ কসমেটিকস পণ্যই কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি। কিন্তু ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ ব্র্যান্ডটির প্রতিটি পণ্যের উপকরণ শতভাগ পরীক্ষিত। যা নিশ্চিত করবে প্রাকৃতিক যত্ন ও বিশুদ্ধতা।

সম্প্রতি কালিগঞ্জের সিসিইউএলবি রিসোর্ট ও কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত এক অনাঢ়ম্বর অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ডটি উন্মোচন করা হয়।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অংশে ‘ন্যাচুরা কেয়ার’ এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা ঘোষণা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ ওয়াহাব খান, সি.ই.ও. মোঃ নাজিম উদ্দীন, হেড অফ বিজনেস স্ট্র্যাটেজি  আদিত্য সোম, হেড অফ মার্কেটিং শামস আরিফীন, হেড অফ সেলস মোঃ ইমতিয়াজ ওসমান তালুকদার, হেড অফ অপারেশন মোঃ খালেদ হোসেন, মাদার প্রতিষ্ঠান “পদ্মা গ্রুপ অব কনভার্টারস্” এর  জি.এম. অপারেশন গোলাম কিবরিয়া খান, ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনার মৌসুমি নেটওয়ার্ক লিমিটেড এর হেড অফ সেলস সুব্রত কুমার কুন্ডু সহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সেলস কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন।

জাহ্নবী