স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার বৈষম্য নিরসনের দাবি । খবরের কাগজ
ঢাকা ২৭ বৈশাখ ১৪৩১, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার বৈষম্য নিরসনের দাবি

প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার বৈষম্য নিরসনের দাবি
গোলটেবিল বক্তারা। ছবি : খবরের কাগজ

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়েছে ইসলামি শিক্ষা উন্নয়ন বাংলাদেশ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গোলটেবিল বৈঠক থেকে এ দাবি জানানো হয়। 

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ ড. কাফিল উদ্দিন সরকার ছালেহী। 

সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ মাওলানা মাহবুবুর রহমান।

সভায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার ক্ষেত্রে যেসব বৈষম্য তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো হলো- স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার জাতীয়করণের আওতাভূক্ত করা, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা অধিভূক্তি ও নবায়নের মন্ত্রণালয়ের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক স্বাক্ষরিত চার হাজার ৩১২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত করা এবং নীতিমালা বাস্তবায়ন করা, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, উপবৃত্তি চালু ও প্রাক-ইবতেদায়ি স্তর চালু করা এবং মাদ্রাসাগুলোকে সরকারি পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ করা।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণে পাঁচটি দাবি জানানো হয়। সেগুলো হলো- এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা, স্কুল ও কলেজগুলোকে জাতীয়করণের আওতাভূক্ত করা, বেসরকারি শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির ব্যবস্থা করা, অনার্স ও মাস্টার্স স্তরে পাঠদানকারী শিক্ষকদের এমপিওভুক্ত করা, বেসরকারি শিক্ষকদের পূর্ণাঙ্গ ঈদ বোনাস, বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা দেওয়া এবং শিক্ষা সহায়তা দেওয়া।

এছাড়া মাদ্রাসার জন্য আলাদা শিক্ষাক্রম, পাঠ্যসূচি ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন, নতুন শিক্ষাক্রমের সংশোধন এবং শিক্ষার সর্বস্তরে ইসলামি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি জানানো হয়।

কবির/অমিয়/

সড়কে অকাল মৃত্যু ঠেকাবে গতিসীমা নির্দেশিকা

প্রকাশ: ০৯ মে ২০২৪, ১১:৫৩ পিএম
সড়কে অকাল মৃত্যু ঠেকাবে গতিসীমা নির্দেশিকা
ছবি : সংগৃহীত

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জারি করা মোটরযানের গতিসীমা নির্দেশিকা অকাল মৃত্যু ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে ‘রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ’।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে সোচ্চার ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বাধীন এ সংগঠনটি বলছে, এই নির্দেশিকার যথাযথ বাস্তবায়ন ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা অর্ধেকে কমিয়ে আনতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সংগঠনটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।

এতে বলা হয়, দেশের সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ দ্রুত ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো। পাশাপাশি মোটরসাইকেলের অনিয়ন্ত্রিত গতি প্রতিনিয়ত দেশের কর্মক্ষম তরুণসহ অনেকের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। মোটরযানের গতিসীমা নির্দেশিকা প্রণয়নে গ্রামাঞ্চল ও শহরের ঘনত্বের মতো বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। রাস্তার ধরন ও প্রকৃতি অনুযায়ী বিভিন্ন মোটরযানের গতি ভিন্ন ভিন্ন করা হয়েছে, যা সড়ক নিরাপত্তার জন্য মানসম্মত। তবে এক্ষেত্রে লেন ভিন্ন করলে নির্দেশিকাটির বাস্তবায়ন সহজতর হবে। রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ আশা করে যে, সরকার এ ব্যাপারে আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধার

প্রকাশ: ০৯ মে ২০২৪, ১১:৩৬ পিএম
কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত বিমান উদ্ধার
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত বিমানটি উদ্ধার করেছে নৌ বাহিনীর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘বলবান’। ছবি : খবরের কাগজ

দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত বিমানটি উদ্ধার করেছে নৌ বাহিনীর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘বলবান’।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ১০টার দিকে বিধ্বস্ত বিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে।

এর আগে সন্ধ্যায় নদীর তলদেশে বিমানটি শনাক্ত করে নৌবাহিনীর ডুবুরি দল। বিধ্বস্তের পর থেকেই কর্ণফুলী নদীতে বিমানটির খোঁজে নামে নৌবাহিনী। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর ম্যানুয়াল দুই পদ্ধতিতেই খোঁজা হয় বিমানটি।

বঙ্গোপসাগর আর কর্ণফুলী নদীর মোহনা হওয়ায় নদীর তলদেশ খুব গভীর। এজন্য এটি খুঁজে পেতে বেশ বেগ পেতে হয় নৌবাহিনীকে।

বিমানটি দ্রুত শনাক্ত করতে না পারলে এ পথে জাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটতো বলে জানিয়েছে নৌবাহিনী। ফলে উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত কাজ চলমান থাকবে বলে জানিয়েছিল। এ চ্যানেলে দেশি-বিদেশি জাহাজ পৌঁছায় চট্টগ্রাম বন্দরে।

বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় অবতরণের আগে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানে আগুন লেগে পতেঙ্গার কর্ণফুলী নদীর মোহনায় পড়ে। এ ঘটনায় একজন পাইলট নিহত হন।

আইএসপিআর তখন জানায়, বিমান বাহিনীর ইয়াক-১৩০ (YAK 130) প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি ‘যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে’ দুর্ঘটনায় পড়ে।

দুর্ঘটনার পর বৈমানিক উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খান ও স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ জরুরি প্যারাশুট দিয়ে বিমান থেকে নদীতে অবতরণ করেন। দুই বৈমানিককে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী দল এবং স্থানীয় জেলেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্ধার করা হয়। বৈমানিকদের মধ্যে স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য বিএনএস পতেঙ্গাতে নেওয়া হয়। এ সময় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা জানান, বিমানটি দ্রুত শনাক্ত করতে না পারলে এ পথে জাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটতো। যেহেতু এই পথেই দেশি-বিদেশি জাহাজ পৌঁছায় চট্টগ্রাম বন্দরে। উদ্ধার বিমানটি পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনালে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেখান থেকে বিমান বাহিনীকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

আবদুস সাত্তার/এমএ/

৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ ১০ হাজার ৬৩৮ জন

প্রকাশ: ০৯ মে ২০২৪, ১১:১৬ পিএম
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ ১০ হাজার ৬৩৮ জন
ছবি : সংগৃহীত

৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ হাজার ৬৩৮ জন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

পরীক্ষানিয়ন্ত্রক আব্দুল্লাহ আল মামুন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৬তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত হতে পারে। সুনির্দিষ্ট তারিখ ও সময়সূচি পরবর্তীতে কমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

গত ২৬ এপ্রিল বিভাগীয় শহরগুলোতে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেয় ২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬১ জন। এই বিসিএসে পদ সংখ্যা ৩ হাজার ১৪০।

কবির/এমএ/

বিএনপি-জামায়াত বৃক্ষ ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ রক্ষা করে: নিখিল

প্রকাশ: ০৯ মে ২০২৪, ১০:২১ পিএম
বিএনপি-জামায়াত বৃক্ষ ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ রক্ষা করে: নিখিল
ছবি: সংগৃহীত

বাংলার মানুষের বিশ্বাস এবং আস্থার ঠিকানা, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ‘গাছ লাগাও দেশ বাঁচাও’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকা-১৪ আসনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন ঢাকা ১৪ আসনের সংসদ সদস্য মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত বৃক্ষ ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ রক্ষা করে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদস্য মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) মিরপুর কলেজ মাঠে ঢাকা-১৪ আসনের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে গাছের চারা বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচীর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা তিনি প্রাণপণ আমাদের ভালো রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আমাদের দেশের পরিবেশের ভারসাম্য যেন সুন্দর থাকে সেজন্য তিনি বেশি গাছ লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনার স্লোগান ‘গাছ লাগাও দেশ বাঁচাও’ এই স্লোগানকে বুকে ধারণ করে ঢাকা-১৪ আসনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থীদের উচিত একটি করে ফলজ, বনজ, ঔষুধি, গাছ লাগানো। যেখানে প্রয়োজন সেখানে গাছ লাগাতে হবে। আমি আপনাদের পাশে আছি, প্রয়োজনে আমি আপনাদের সবার কাছে গাছ পৌঁছে দেব।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা সারাদেশে বৃক্ষরোপণ করছি। কিন্তু বিএনপি জামায়াত তারা গাছ কেটে রাস্তা অবরোধ করে। গাছ কেটে আন্দোলন করে। এই বিএনপি-জামায়াত আন্দোলনের নাম করে রাজধানীসহ সারা দেশে অনেক গাছ কেটেছে। এতে করে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে, তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বুঝতে হবে, কোন সরকার আমাদের জন্য প্রয়োজন।

মিরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, এসএম মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষকসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

৩৮ দিনে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৭৪ জনের

প্রকাশ: ০৯ মে ২০২৪, ০৯:৫১ পিএম
৩৮ দিনে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৭৪ জনের
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

দেশে ৩৮ দিনে বজ্রপাতে মারা গেলেন ৭৪ জন। এর মধ্যে ৩৫ জন হলেন কৃষক।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বজ্রপাত নিয়ে কাজ করা সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টোর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম (এসএসটিএফ) এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে।

এ বিষয়ে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা খবরের কাগজকে বলেন, আমরা এপ্রিল মাস ও মে মাসের আট দিন মোট ৩৮ দিনের তথ্য নিয়ে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছি। একই সঙ্গে গত সাত দিন ধরে কৃষকের মাঝে সতেনতা বৃদ্ধির কাজ করছি। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে দ্রুত মাঠে মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের দাবি জানাই। পাশাপাশি বছরের মার্চ থেকে জুন এই চার মাস কৃষকদের মাঝে বজ্রপাত সচেতনামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এপ্রিল মাসে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ২০ জন ও মহিলা ১১ জন। মে মাসের ৮ দিনে ৪৩ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ৩৪ জন পুরুষ ও ৯ জন মহিলা। মে মাসে এক দিনেই মারা গেছেন ১১ জন এবং আহত হয়েছেন ৯ জন।

বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে কৃষকদের জন্য চারটি পরামর্শ দিয়েছে সংগঠনটি। সেগুলো হলো, আকাশে কালো মেঘ দেখার সঙ্গে সঙ্গে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়া, বৃষ্টি হলে গাছের নিচে অবস্থান না করা, খোলা আকাশের নিচে কাজ করার সময় পায়ে জুতা পরিধান করা এবং মাঠে থাকা অবস্থায় হঠাৎ বজ্রপাত হলে নিচু হয়ে শুয়ে পড়া।

এসএসটিএএফ-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সংগঠনের একাধিক প্রতিনিধিদল মানিকগঞ্জের সিংগাইর, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান ও ঢাকার নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন মাঠে ধান কাটায় ব্যস্ত প্রায় ৫০০ কৃষকদের গ্রুপ করে বজ্রপাত থেকে নিজেদের জীবন রক্ষার কৌশল জানান। এতে অংশ নেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা, গবেষণা সেলের প্রধান আব্দুল আলিম, যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ ও স্বেচ্ছাসেবী মো. শরিফুল ইসলাম।