রাজধানীতে মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু । খবরের কাগজ
ঢাকা ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

রাজধানীতে মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশ: ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:১৯ পিএম
রাজধানীতে মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

রাজধানীর দক্ষিণ খানের গাওয়াইর বাজার এলাকায় মাদক কারবারির ছুরিকাঘাতে হযরত আলী (২৪) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

তাকে নিয়ে আসা মো. আসাদুল জানান, ওই এলাকার মাদক কারবারি সেলিমকে কারবারে বাধা দিলে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করলে হযরত আলী গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, হযরত আলী ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া থানা এলাকার আব্দুর রশিদের সন্তান। দক্ষিণ খান গাওয়াইর এলাকায় থাকতেন তিনি। ওই এলাকায় একটি মিলের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন তিনি।

মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।

খাজা/এমএ/

নকল ওষুধ তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৬:২৮ পিএম
নকল ওষুধ তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২
ছবি : সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ ভেজাল ওষুধ তৈরির সরঞ্জামসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১০। গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা হলেন মো. আলী আকবর (২০) ও মো. দুর্জয় (২০)।

বুধবার (১৫ মে) র‍্যাব-১০-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ও সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ১ লাখ ২ হাজার ৩৫০ পিস ভেজাল ওষুধ এবং ভেজাল ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত ২৫টি পাঞ্চস্টিক, ৮০ কেজি ট্যাবলেট ও পাউডার জব্দ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা ভেজাল ওষুধ প্রস্তুতকারী চক্রের সদস্য। তারা বেশ কিছুদিন ধরে মেসার্স বোটানিক ল্যাবরেটরিজ (ইউনানি) ওষুধ কোম্পানির নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন নকল ও ভেজাল ওষুধ তৈরি করে দেশের নানা এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল। ফলে কোম্পানির সুনাম বিনষ্ট ও ক্ষতি সাধন করে আসছে। তা ছাড়া তাদের উৎপাদিত নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন, সরবরাহ ও বিক্রির ফলে জনসাধারণের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

‘ইন্স্যুরেন্সে চাকরির আড়ালে জঙ্গি সংগঠনের কর্মী’

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৮:৫০ পিএম
‘ইন্স্যুরেন্সে চাকরির আড়ালে জঙ্গি সংগঠনের কর্মী’

আলফা ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরির পাশাপাশি গোপনে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার রিক্রুটার হিসেবে কাজ করতেন রানা শেখ ওরফে আমির হোসাইন। সদস্য সংগ্রহ করে ইতোমধ্যে তিনজনকে সংগঠনে রিক্রুট করে প্রশিক্ষণের জন্য বান্দরবানে কুকি-চিনের আস্তানায় পাঠান তিনি। এমনকি প্রশিক্ষণের খরচ বাবদ কুকি-চিনের কাছে লক্ষাধিক টাকাও পাঠান এই রানা। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। 

এর আগে গতকাল সোমবার (১৩ মে) রাজধানীর কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকা থেকে ওই জঙ্গি সংগঠনের ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) লালবাগ বিভাগ। 

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রানা শেখ ওরফে আমির হোসাইন, মশিউর রহমান ওরফে মিলন তালুকদার ও হাবিবুর রহমান। এ সময় তাদের কাছ থেকে তিনটি স্মার্টফোন ও দুটি বাটনফোন উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব ডিভাইস থেকে তাদের প্রশিক্ষণের ভিডিও ছবি উদ্ধার করা হয়।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার মশিউর রহমান প্রথমে ইসলামিক শাষণতন্ত্র আন্দোলনের সদস্য ছিলেন। ২০০২-০৩ সালে হুজির সদস্য হিসেবে ময়মনসিংহে আব্দুর রউফের মাদ্রাসায় সামরিক ও আন আর্মড কমব্যাট বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। ২০১৩ সালে অপরাপর হুজি নেতাদের সঙ্গে গ্রেনেডসহ ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার হয়ে সাড়ে চার বছর সাজা খাটেন। আর হাবিবুর রহমান ছিলেন সংগঠনের নতুন রিক্রুট। তিনি আলফা ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী হিসেবে আমির হোসেনের অধীনে কাজ করতেন। আমির হোসেন একই মতবাদে দীক্ষিত করে তাকে ইতোমধ্যে জঙ্গি সংগঠনে রিক্রুট করে বান্দবানে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

ডিবিপ্রধান বলেন, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি), আনসার আল ইসলাম ও জামাআতুল মুজাহিদীনের (জেএমবি) মুক্তিপ্রাপ্ত এবং পলাতক বেশ কিছু সদস্য মিলেমিশে একটি নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠীতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ গঠন করেন।

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ধারাবাহিক তৎপরতায় সফল জঙ্গি অভিযানের কারণে নতুন এই জঙ্গি সংগঠনটি সমতল এড়িয়ে পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রশিক্ষণের জন্য সুযোগ খুঁজছিল। পার্বত্য বান্দরবান, খাগড়াছড়িতে বসবাসকারী বম সম্প্রদায়ের বিভ্রান্ত সন্ত্রাসীদের দ্বারা গঠিত কুকি-চিনদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় শারক্বীয়ার।

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের অভিযানে এদের অনেক সদস্যকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘সংগঠনটিতে ৫৩ জনের মতো সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে ৪৯ জনই ইতোমধ্যে ধরা পড়ে গেছে। গ্রেপ্তার রানা বর্তমানে সংগঠনের প্রধান রিক্রুটার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। সারা দেশ থেকেই তাদের সদস্য রিক্রুটের পরিকল্পনা ছিল। আমরা তাদের গ্রেপ্তার করতে না পারলে হয়তো আরেকটা গ্রুপকে পাহাড়ে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হতো। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের ৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হবে। তাদের সঙ্গে জড়িত আর কারা আছে জানার চেষ্টা করব। জড়িত প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এনএসআইএ চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ৬

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০১:১৯ পিএম
এনএসআইএ চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ৬

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থায় (এনএসআই) চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে প্রতারকচক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে গাজীপুর মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

সোমবার (১৩ মে) গাজীপুর মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মহানগর ডিবির উপ-কমিশনার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. লিয়ন ইসলাম (২৫), মো. হুমায়ুন কবির প্রিন্স (৩৬), মো. মোজাহিদুল ইসলাম (২৩), রাজিয়া সুলতানা (২২), মোছা. রিপা আক্তার (২১) ও মোছা. রিখা মনি (১৭)।

উপ-কমিশনার জানান, দুই নারী ভুক্তভোগীর অভিযোগে এনএসআই ও ডিবি যৌথ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। প্রতারকচক্রটি ফেসবুকে এনএসআই-এ চাকরির ভুয়া বিজ্ঞাপন দিয়ে, নিজেদের এনএসআই সদস্য পরিচয় দিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বেকার তরুণ-তরুণীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত। তাদের এনএসআই হিসেবে প্রশিক্ষণ দিয়ে ভুয়া আইডি কার্ড ও নিয়োগপত্র দিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় পোস্টিং ও বদলির অর্ডার দিত। তারপর চক্রটি নিজেদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে নিত।

তিনি আরও জানান, অভিযানে প্রশিক্ষণ মডিউল বই, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ইলেকট্রিক শকিং ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। 

গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ স্বীকার করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

পলাশ/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ১১:২০ এএম
স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

নাটোরের লালপুরে স্কুলছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় সাব্বির নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে আরও ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (১৩ মে) দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এ রায় দেন। 

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (বিশেষ পিপি) অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান জানান, ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর দুই মেয়েকে বাড়িতে রেখে বাবা-মা রাজশাহীতে যান। রাতে সাব্বির দূরদূরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে তাকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে।

ওই ঘটনায় ভিকটিমের বাবা সাদেকুল আলম বাদী হয়ে পরের দিন লালপুর থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করে।

তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ৫ এপ্রিল আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে বিচারক এই রায় দেন।

কামাল মৃধা/ইসরাত চৈতী/অমিয়/    

কাস্টমস কর্মকর্তা পরিচয়ে শিক্ষিকাকে বিয়ে, যুবক গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৩ মে ২০২৪, ০৬:২১ পিএম
কাস্টমস কর্মকর্তা পরিচয়ে শিক্ষিকাকে বিয়ে, যুবক গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তার নাজির হোসেন। ছবি : খবরের কাগজ

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় কাস্টমস কর্মকর্তা পরিচয়ে স্কুলশিক্ষিকাকে বিয়ে করে প্রতারণা ও ১৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রবিবার (১২ মে) সন্ধ্যায় তানোর থানা মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার নাজির হোসেন (৩৭) উপজেলার কলমা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি কাস্টমস কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ফেসবুকের মাধ্যমে ওই শিক্ষিকাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করেন। পরে প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে রবিবার দুপুরে তানোর থানায় মামলা দায়ের করেন ওই শিক্ষিকা।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তানোর উপজেলার মালশিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষিকার সঙ্গে এক বছর আগে ফেসবুকে পরিচয় হয় নাজির হোসেনের। তিনি নিজেকে খুলনা মোংলাবন্দর কাস্টসম অফিসার ও অবিবাহিত হিসেবে পরিচয় দেন। ওই স্কুলশিক্ষিকা ডিভোর্সপ্রাপ্ত হওয়াও তাকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে বিভিন্ন সময় লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় নাজির। সর্বশেষ ওই শিক্ষিকার কাছ থেকে জমি ও পুকুর এবং মোটরসাইকেল কেনার নামে গত ৩ মার্চ তানোর ভূমি অফিসের সামনে ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। বিভিন্ন কৌশলে সব মিলে প্রায় ১৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে নাজির।

ভুক্তভোগী ওই স্কুলশিক্ষিকা বলেন, ‘গত ২০ এপ্রিল কাজি অফিসে গিয়ে সরল বিশ্বাসে নাজিরকে বিয়ে করি। তার কথায় বিয়ের দিনই আমার বাবার বাড়িতে একা চলে আসি। কিন্তু ২৫ এপ্রিল নাজির ডাকযোগে আমাকে স্কুলে ও বাবার বাড়ির ঠিকানায় তালাকের চিঠি পাঠান।’

তিনি আরও বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে জানতে পারি নাজির আগেও দুটি বিয়ে করেছেন। এলাকায় সে প্রতারক বলে পরিচিত। সবকিছু জানার পর ১৮ লাখ টাকা চাইলে নাজির আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন। পরে বাধ্য হয়ে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছি।’

তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘নাজির হোসেন ওই স্কুলশিক্ষিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে বিভিন্ন সময় তার কাছ থেকে লাখ লাখ হাতিয়ে নেয়। থানায় মামলা হয়েছে। আসামিকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

এনায়েত করিম/সালমান/