ঢাকা ৩ চৈত্র ১৪৩১, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
English

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/সৌন্দর্য্য বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/সৌন্দর্য্য বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র
বাংলাদেশের পল্লীগ্রামের শস্য-শ্যামল প্রান্তর দেখে আমাদের শরীর ও মন মুগ্ধ হয়ে যায়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ  রচনা

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/ সৌন্দর্য 

ভূমিকা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যেই প্রত্যেক দেশের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও রূপ ফুটে ওঠে। সব দেশের মানুষ তার প্রকৃতিকে আপন করে নেয়, নিবিড়ভাবে ভালোবাসে। বাংলাদেশের প্রকৃতিও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য নিয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়। আমরা দেশের রূপ-সৌন্দর্যে বিমুগ্ধ হই। প্রকৃতিপ্রেমী হনর ডি ব্যালজাক বলেছেন, ‘প্রকৃতির ভালোবাসাই একমাত্র ভালোবাসা, যা মানবিক আশা-আকাঙ্ক্ষাকে প্রতারিত করে না।’ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব লীলাভূমি এ দেশকে যেন বিধাতা সব সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছেন। ফুলে-ফলে, শস্যে ভরা এ দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে কবি বলেছেন-

“কোন বনেতে জানি নে ফুল,
গন্ধে এমন করে আকুল
কোন গগনে ওঠে রে চাঁদ এমনি হাসি হেসে
আঁখি মেলে তোমার আলো
প্রথম আমার চোখ জুড়ালো,
ওই আলোতেই নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে”

দেশকে ভালোবাসার এ আবেগ ও উচ্ছ্বাসপূর্ণ কবির বাণী সার্থক। এ দেশের অনুপম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে  মুগ্ধ হয়ে  অনেক কবি বিভিন্ন দেশাত্মবোধক সংগীত রচনা করেছেন।  

এ দেশের ভূ-প্রকৃতি: পল্লী প্রকৃতির  অপরূপ সৌন্দর্যের পাশাপাশি এ দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে রয়েছে পাহাড়িয়া বনভূমি। এ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে সমুদ্র-সমতলে অবস্থিত খুলনার সুন্দরবন সৌন্দর্যের এক মোহনীয় লীলাভূমি। ময়মনসিংহের পূর্ব প্রান্তে সুসং ও গারো পাহাড় যেন নীল দিগন্তের সঙ্গে মিতালি করেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন প্রান্তরে সবুজ পর্বতশ্রেণি উন্নত শির তুলে দাড়িয়ে আছে। ঢাকা ও ময়মনসিংহের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে ঢেউ দোলানো মধুপুর আর ভাওয়াল গড়ের বন। সিলেটের টিলায় টিলায় চা গাছের সাজানো বাগান যেন সবুজের  সিঁড়ি। বাংলাদেশের দক্ষিণে অনেকগুলো দ্বীপ আছে। নারকেল-সুপারি গাছের দীর্ঘ সারি সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে নতুন রূপ দান করেছে।

আরো পড়ুন : পরিবেশ দূষণ ও প্রতিকার বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ৩য় পর্ব

আবহাওয়া ও জলবায়ু: জলবায়ু দেশের প্রকৃতি গঠনে বিশেষভাবে সাহায্য করে। বাংলাদেশের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ। গ্রীষ্মের  আবহাওয়ার নানা রূপ দেখা যায়। চৈত্র-বৈশাখে প্রচণ্ড গরম পড়ে। প্রকৃতি তখন রুক্ষ ও শুষ্ক থাকে। বর্ষায় গরম কিছুটা কমে যায়। বর্ষার আগমনে গাছের পাতায় পাতায়, তৃণ দলে ও ফসলে সবুজ খেলা করে। এ সময় প্রকৃতি স্নিগ্ধ রূপ ধারণ করে। শরতে সবুজের মেলা বসে মাঠের বুকে। শরতে কাশবন সাদা ফুলে ফুলে ভরে যায়; ধানখেতের শ্যামল রূপ আমাদের মনকে  জুড়িয়ে দেয়। শরতের শেষে হেমন্ত আসে পাকা ধানের খবর নিয়ে। আমন ধান কাটায় কৃষকরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে। নতুন ধান পেয়ে গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হয় নবান্নের উৎসব। প্রকৃতিতে এরপর শীতের আগমনি বার্তা শুরু হয়। রাতে শিশির পড়া শুরু হয়। শীতের উপস্থিতিতে প্রকৃতির রংবদল  হতে শুরু করে। এ সময় গাঁদা, সূর্যমুখী, রজনিগন্ধা, ডালিয়া প্রভৃতি ফুল ফোটার ফলে প্রকৃতি যেন তার জীর্ণতাকে ঢাকার প্রয়াস পায়। এরপর আসে ঋতুরাজ বসন্ত। তখন  গাছে গাছে নতুন নতুন পাতা দেখা যায়। মাঠে মাঠে সবুজ ঘাস আর চারদিকে শিমুল, পলাশ, অশোক, কৃষ্ণচূড়া প্রভৃতি ফুল প্রকৃতিতে যে সৌন্দর্যের প্রকাশ ঘটায় তার কোনো তুলনা হয় না। 

গ্রাম্য দৃশ্য: কুটির ঘেরা পল্লীগ্রাম যেন প্রকৃতির শোভামন্ডিত এক একটি  নিকেতন। যে দিকেই তাকাই না কেন, দেখা যায় সবুজ মাঠ, ফুল-ফলময় বৃক্ষে-তৃণ গুল্মশোভিত গাছের মনোরম শোভা আর শস্য-শ্যামল ক্ষেত্র। এ অপূর্ব সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। আর চারদিকের শস্য-শ্যামল প্রান্তর দেখে আমাদের শরীর ও মন মুগ্ধ হয়ে যায়। মাঠে সবুজের সমারোহ আর দীঘির পানিতে হাঁসের বিচরণ, সত্যি এক অপরূপ দৃশ্য। গ্রামের রাস্তার পাশে সারি সারি তাল ও নারকেল গাছ মনকে অন্যরকম ভালো লাগায় ভরিয়ে দেয়। তাইতো কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়-

‘অবারিত মাঠ, গগন-ললাট চুমে তব পদ-ধূলি,
ছায়া-সুনিবিড় শান্তির নীড় ছোট ছোট গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন, রাখালের খেলাগেহ।
স্তব্ধ অতল দীঘি-কালোজল, নিশীথ-শীতল স্নেহ’

পল্লীগ্রামের গোধূলি লগ্নের দৃশ্য সবচেয়ে মনোহর। রাখালরা গরু নিয়ে মাঠ থেকে ফিরে আসে। দিনের কাজ শেষ করে মানুষ যেমন ঘরে ফেরে তেমনি পাখিরা নীড়ে ফিরে যায়। কুলবধূরা দলবেঁধে নদী থেকে পানি নিয়ে ফিরে যায়। চমৎকার এ দেশ আর এ দেশের মানুষ। তাইতো এ  দেশের কৃষক লাঙল ঠেলতে ঠেলতে গান ধরে- 

‘মন তুমি কৃষিকাজ জান না, মন মানব জনম রইল পতিত, আবাদ করলে ফলত সোনা।’

নদ-নদীর দৃশ্য: এ দেশকে বলা হয় নদীমাতৃক দেশ। নদীমাতৃক বাংলাদেশের বুক চিরে বয়ে যাওয়া অসংখ্য নদ-নদী এ দেশের প্রকৃতিকে সুন্দর করে তুলেছে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলী, শীতলক্ষ্যা প্রভৃতি নদী বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ায় এ দেশের সমভূমি সুজলা-সুফলা, শস্য শ্যামলা হয়েছে। নদীর বুকে যখন সারি সারি ডিঙি নৌকা, মহাজনি নৌকা পাল তুলে এবং লঞ্চ স্টিমারগুলো ধোঁয়া উদগিরণ করতে করতে চলতে থাকে, তখন এরূপ অপূর্ব শোভা দেখে মন খুশিতে ভরে যায়। তাইতো এ দেশের মাঝিরা নদীর স্রোতে নৌকা ভাসিয়ে উদাস মনে গান করে-

‘মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে, আমি আর বাইতে পারলাম না’

(বাকি অংশ আগামীকাল প্রকাশ করা হবে)

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

এসএসসি ও সমমানে পরীক্ষার্থী ১৯ লাখ ২৮ হাজার

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১০:১৬ পিএম
এসএসসি ও সমমানে পরীক্ষার্থী ১৯ লাখ ২৮ হাজার
ফাইল ছবি

আসন্ন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেবে ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ পরীক্ষার্থী। প্রশ্নফাঁসসহ পরীক্ষা-সংক্রান্ত অপরাধ ঠেকাতে ৪৪ দিন বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার। 

রবিবার (১৬ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটি’র সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। 

তথ্য অনুযায়ী, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হবে। এ পরীক্ষায় সব শিক্ষা বোর্ড থেকে মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ পরীক্ষার্থী অংশ নেবে। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ বোর্ডের পরীক্ষার্থী রয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। আর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ পরীক্ষার্থী রয়েছে।

সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেন, ‘এবারের এসএসসি পরীক্ষায় নানা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করাসহ পরীক্ষার সময়ে যেকোনো সম্ভাব্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পরিবর্তিত প্রেক্ষাপট বিবেচনায় প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য নম্বর নিশ্চিতকরণ করতে হবে।’

পরীক্ষার সময় কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে জানিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেন, ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে হবে। পরীক্ষা চলাকালীন দিনগুলোতে পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে ফটোকপি মেশিন বন্ধ রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে।’ 

প্রাথমিকের শেষ, মাধ্যমিকে ছাপানো বাকি ৪০ লাখ বই

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫৩ পিএম
প্রাথমিকের শেষ, মাধ্যমিকে ছাপানো বাকি ৪০ লাখ বই
ছবি: সংগৃহীত

প্রাথমিকের সব শ্রেণির বই ছাপানো শেষ হয়েছে। আর মাধ্যমিকের এখনো ৪০ লাখ বই ছাপানো বাকি। 

রবিবার (১৬ মার্চ) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান প্রফেসর রিয়াজুল হাসান খবরের কাগজকে এ তথ্য জানান। 

তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকের সব বই ছাপানো শেষ হয়েছে। আর মাধ্যমিকের ৪০ লাখের মতো বাকি আছে। সেগুলো আজ বা কালকের মধ্যে ছাপানো শেষ হবে।’

ছাপানো বই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কবে দেওয়া হবে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ছাপানোর পর বাইন্ডিং, কাটিংসহ কিছু কাজ রয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌঁছাতে পারব।’

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর কারিকুলামে পরিবর্তন আনা হয়। সেই হিসেবে পাঠ্যপুস্তকও পরিমার্জন করা হয়। ফলে বছরের শুরুতে সব বই দেওয়া সম্ভব হয়নি। কাগজের সংকট, দেরিতে টেন্ডার প্রক্রিয়াসহ নানা কারণে শিক্ষাবর্ষ শুরুর আড়াই মাস অতিবাহিত হলেও শিক্ষার্থীদের কাছে বই পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে পাঠ্যবইয়ের সংখ্যা ৪০ কোটি। এনসিটিবি একাধিকবার বই ছাপানোর ডেডলাইন দিলেও সেটি পূরণ করতে পারেনি।

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ১৮টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ১৮টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

কবিতা : তাহারেই পড়ে মনে 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

প্রশ্ন-২৯. গঠনরীতির দিক থেকে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কেমন?
উত্তর: গঠনরীতির দিক থেকে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি সংলাপনির্ভর।

প্রশ্ন-৩০. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবি কেমন গানের কথা জানতে চেয়েছেন?
উত্তর: কবি বসন্তের আগমনী গানের কথা জানতে চেয়েছেন।

প্রশ্ন-৩১. কবি শীতকে কী রূপে কল্পনা করেছেন?
উত্তর: কবি শীতকে মাঘের সন্ন্যাসীরূপে কল্পনা করেছেন।

প্রশ্ন-৩২. কোন ঋতুর কারণে কবি রিক্ত ও বিষণ্ন হয়ে আছেন?
উত্তর: শীত ঋতুর কারণে কবি রিক্ত ও বিষণ্ন হয়ে আছেন।

প্রশ্ন-৩৩. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় পুষ্পশূন্য কোন পথ?
উত্তর: কবিতায় পুষ্পশূন্য হলো দিগন্তের পথ।

প্রশ্ন-৩৪. ‘অলখ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘অলখ’ শব্দের অর্থ অলক্ষ বা দৃষ্টির অগোচর।

প্রশ্ন-৩৫. ‘উত্তরীয়’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: চাদর।

প্রশ্ন-৩৬. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটির রচয়িতা কে?
উত্তর: কবি সুফিয়া কামাল।

প্রশ্ন-৩৭. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯৩৫ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।

প্রশ্ন-৩৮. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি ‘মাসিক মোহাম্মদী’ পত্রিকার কততম সংখ্যায় প্রকাশিত হয়? 
উত্তর: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি  ‘মাসিক মোহাম্মদী’ পত্রিকার নবম বর্ষ ষষ্ঠ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।

আরো পড়ুন : তাহারেই পড়ে মনে কবিতার ২১টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ৩য় পর্ব

প্রশ্ন-৩৯. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কী প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: কবিতায় প্রকৃতি ও মানবমনের সম্পর্ক এবং প্রিয়জনের বিয়োগব্যথার অভিব্যক্তি প্রকাশ পেয়েছে।

প্রশ্ন-৪০. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কীসের ছায়াপাত ঘটেছে?
উত্তর: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনার ছায়াপাত ঘটেছে।

প্রশ্ন-৪১. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির মন কীসে আচ্ছন্ন হয়ে যায়?
উত্তর: কবির মন রিক্ততার হাহাকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।

প্রশ্ন-৪২. কবি সুফিয়া কামালের কাব্য সাধনায় প্রেরণাপুরুষ কে ছিলেন?
উত্তর: কবির কাব্য সাধনায় প্রেরণাপুরুষ ছিলেন তার স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেন।

প্রশ্ন-৪৩. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির কাকে মনে পড়ে?
উত্তর: কবির প্রিয়তম স্বামীর কথা মনে পড়ে।

প্রশ্ন-৪৪. কার মৃত্যুতে কবি সুফিয়া কামালের জীবনে প্রচণ্ড শূন্যতা নেমে আসে?
উত্তর: স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেনের মৃত্যুতে কবির জীবনে প্রচণ্ড শূন্যতা নেমে আসে।

প্রশ্ন-৪৫. কবির স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেন কত সালে মারা যান?
উত্তর: কবির স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেন ১৯৩২ সালে মারা যান।

প্রশ্ন-৪৬. ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার গঠনগত লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য কোনটি?
উত্তর: ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর নাটকীয়তা।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

Unit-1, Lesson-1-এর Flow Chart ও Summary Writing লিখন , ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
Unit-1, Lesson-1-এর Flow Chart ও Summary Writing লিখন , ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

Unit-1, Lesson-1
Question no.2 & 3 (Flow Chart & Summary Writing)

Read the following text and make a flow chart showing the tragic condition of Bengali people under Pakistani rulers. (No. 1 has been done for you.) 

We were to sit in the National Assembly, draft a constitution for ourselves there and build our country; the people of this land would thereby get economic, political and cultural freedom. But it is with regret that I have to report to you today that we have passed through twenty three tragic years; Bengal’s history of those years is full of stories of torture inflicted on our people, of bloodshed by them repeatedly. Twenty three years of a history of men and women in agony! The history of Bengal is the history of a people who have repeatedly made their highways crimson with their blood. We shed blood in 1952; even though we were the victors in the elections of 1954 we could not form a government then. In 1958 Ayub Khan declared Martial Law to enslave us for the next ten years. In 1966 when we launched the six point movement our boys were shot dead on 7 June. When after the movement of 1969 Ayub Khan fell from power and Yahya Khan assumed the reins of the government he declared that he would give us a constitution and restore democracy; we listened to him then. A lot has happened since and elections have taken place. 

আরো পড়ুন : Unit-8, Lesson-4-এর ৫টি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

Write a summary of the following text.

Nelson Mandela guided South Africa from the shackles of apartheid to a multi-racial democracy, as an icon of peace and reconciliation who came to embody the struggle for justice around the world. Imprisoned for nearly three decades for his fight against white minority rule, Mandela never lost his resolve to fight for his people’s emancipation. He was determined to bring down apartheid while avoiding a civil war. His prestige and charisma helped him win the support of the world.
“I hate race discrimination most intensely and in all its manifestations. I have fought it all during my life; I will fight it now and will do so until the end of my days,” Mandela said in his acceptance speech on becoming South Africa’s first black president in 1994. “The time for the healing of the wounds has come. The moment to bridge the chasms that divide us has come.”

Ans: Nelson Mandela freed South Africa from the chain of apartheid that was an impediment on the way to peace among people of that country. Throughout his struggles for justice, he underwent sufferings of different kinds. Yet he never lost his firm determination to ensure his people’s emancipation. He became successful in his mission of defeating apartheid avoiding a civil war. Moreover, he got support from the world in his struggle against race discrimination that he intensely hated lifelong.

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ
ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা

কবীর

জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০
ভর্তি পরীক্ষা দিতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত


জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট : ‘সি’ ইউনিট-ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ

বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর

১। পৃথিবীর প্রাচীনতম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম-
(ক) ব্যাংক অব জাপান    
(খ) ব্যাংক ডি ফ্রান্স    
(গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড
(ঘ) ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব ইউএসএ    
(ঙ) রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া 

উত্তর: (গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড।

২। অতি সম্প্রতি আল-বারাকা ব্যাংক রূপান্তরিত হয়েছে-
(ক) যমুনা ব্যাংকে    
(খ) প্রিমিয়াম ব্যাংকে     
(গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে    
(ঘ) ব্র্যাক ব্যাংকে    
(ঙ) ট্রাস্ট ব্যাংকে 

উত্তর: (গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে।

৩। বাংলাদেশে মার্চেন্ট ব্যাংকিং চালু করা হয় কোন সালে?
(ক) ১৯৯৭ সালে    (খ) ১৯৯৬ সালে    
(গ) ১৯৯৫ সালে    (ঘ) ১৯৯৮ সালে    
(ঙ) ১৯৯৯ সালে 

উত্তর: (গ) ১৯৯৫ সালে।

আরো পড়ুন : জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-১৯

৪। ব্যাংক তহবিলের প্রধান উৎস হলো-
(ক) প্রাপ্ত আমানত    (খ) প্রাপ্ত লভ্যাংশ    
(গ) প্রাপ্ত কমিশন      (ঘ) অর্জিত সুদ    
(ঙ) ব্যাংক চার্জগুলো 

উত্তর: (ক) প্রাপ্ত আমানত।

৫। সাধারণ বিমায় মূল বিষয় হলো-
(ক) মানুষের জীবন     (খ) বিমাযোগ্য স্বার্থ    
(গ) জীবন ও সম্পত্তি    (ঘ) সম্পত্তি    
(ঙ) সমর্পণ মূল্য 

উত্তর: (ঘ) সম্পত্তি।

৬। বাংলাদেশে নিকাশ ঘরের সংখ্যা-
(ক) ৬ (খ) ৪ (গ) ১ (ঘ) ৯ 
(ঙ) ১১ 

উত্তর: (ঘ) ৯।

৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিস অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো-
(ক) ব্যবসায় সংক্রান্ত বিভিন্ন জ্ঞান আহরণ করা    
(খ) ভবিষ্যতে রাজনীতিবিদ হওয়া
(গ) ভবিষ্যতে ব্যবসার মালিক হওয়া    
(ঘ) একটি পেশা সৃষ্টি করা
(ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া 

উত্তর: (ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর