ঢাকা ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

বাংলা বিষয়ের ১৩টি প্রশ্নোত্তর, ১২তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট

প্রকাশ: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০২ পিএম
আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৩ পিএম
বাংলা বিষয়ের ১৩টি প্রশ্নোত্তর, ১২তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট
ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীরা প্যারেড করছে। ছবি- সংগৃহীত

মডেল টেস্ট: বাংলা

প্রশ্ন: নিচের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর লেখ।     
১। উপসর্গ বলতে কী বোঝায়? উপসর্গ কত প্রকার? 
উত্তর: যেসব অব্যয় শব্দ বা ধাতুর আগে বসে, নতুন শব্দ গঠন করে এবং অর্থের পরিবর্তন ঘটায় তাই উপসর্গ বলে। উপসর্গ ৩ প্রকার। 

২। ‘আমি অবেলাতে পারি দিলাম অথই সাগরে’ এখানে ‘অবেলার’ ‘অ’ কী ধরনের উপসর্গ? 
উত্তর: খাঁটি বাংলা।

৩। কোন চারটি উপসর্গ বাংলা ও তৎসম উভয় উপসর্গের ক্ষেত্রে দেখা যায়? 
উত্তর: আ, সু, বি, নি।

৪। সমাস ও সন্ধির মধ্যে একটি করে পার্থক্য লেখ।
উত্তর: সমাস অর্থ সংক্ষেপণ এবং সন্ধি অর্থ মিলন।

৫। ‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে’ এর পরের পঙ্‌ক্তিটি কী হবে? 
উত্তর: আসে নাই কেহ অবনী পরে।

৬। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রম্যরচয়িতা কে? 
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী।

আরো পড়ুন : বাংলা বিষয়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১১তম পর্ব

৭। ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’ রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: জলে ডাঙ্গায়।

৮। ‘সোনালী কাবিন’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে? 
উত্তর: আল মাহমুদ।

৯। ‘অমাবস্যার চাঁদ’ বাগধারাটির অর্থ লেখ। 
উত্তর: দুর্লভ ব্যক্তি বা বস্তু।

১০। কত সালে হুমায়ুন আজাদ ‘বাংলা একাডেমি’ পুরস্কার পান? 
উত্তর: ১৯৮৬ সালে।

১১। সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার ও কী কী? 
উত্তর: সমাস অর্থ সংক্ষেপণ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত দুই বা ততোধিক পদকে একপদে পরিণত হওয়াকে সমাস বলে। সমাস ছয় প্রকার। যথা- দ্বন্দ্ব সমাস, দ্বিগু সমাস, কর্মধারয় সমাস, তৎপুরুষ সমাস, বহুব্রীহি সমাস ও অব্যয়ীভাব সমাস। 

১২। দ্বিগু সমাস কাকে বলে? 
উত্তর: যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোয় পূর্বপদ সংখ্যাবাচক বিশেষণ হয় এবং উত্তর পদ বিশেষ্য থাকে তাকে দ্বিগু সমাস বলে। 

১৩। প্রাদি সমাস কাকে বলে? 
উত্তর: যে সমাসে পূর্বপদে (প্র, পরা, আপ) ব্যবহৃত হয় তাকে প্রাদি সমাস বলে।

লেখক : অধ্যক্ষ, শহীদ ক্যাডেট একাডেমি
উত্তরা, ঢাকা

কবীর

পাঠ্যবইয়ে থাকবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের প্রতিফলন : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ পিএম
পাঠ্যবইয়ে থাকবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের প্রতিফলন : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাংবাদিকদের উদ্দেশে কথা বলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। ছবি : খবরের কাগজ

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের প্রতিফলন গল্প ও বিভিন্ন ছবি আকারে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বইয়ে সংযুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

রবিবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে রংপুর আরডিআরএস মিলনায়তনে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি প্রকল্পের ডিজাইনিং কর্মশালায় যোগ দেওয়ার আগে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা জানুয়ারিতে শতভাগ প্রাথমিক বই দিতে পারব। আগে যেমন উৎসব করে বই দেওয়া হতো, এবার উৎসব না হলেও জানুয়ারিতে শতভাগ বই দেওয়া হবে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রাইমারি শিক্ষায় ভৌত অবকাঠামোর অনেকটা উন্নতি হয়েছে। সার্বিকভাবে শিক্ষকদের মান অনেক বেড়েছে।’ 

সেলিম/সালমান/

২টি Formal Letter Writing, ৩য় পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র

প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পিএম
২টি Formal Letter Writing, ৩য় পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র
Formal Letter Writing-এ Subject অবশ্যই লিখতে হবে। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

Formal Letter Writing

1. Write a letter to the editor of a newspaper about arsenic problem.

30 October, 2024
The Editor 
The Daily Star
Dhaka

Dear Sir, 
I shall be highly obliged if you kindly publish the following letter in your esteemed daily.

Yours faithfully
B
Banani, Dhaka

Arsenic Pollution: A Silent Killer

Day by day arsenic problem is becoming acute in our country. Many people are becoming victims of this silent killer. Arsenic poisoning occurs when its intake crosses the tolerable limit. Maximum tolerable limit is 0.05 milligram per 1. Contamination leads to appearance of black spots on human skin, particularly palm and leads to hardening of toes. Intake of arsenic contaminated water over a long time harms livers, kidneys, lungs and the skin. The doctors say that there is no efficacious medicine to treat arsenic related diseases. Arsenic contamination is widespread in Bangladesh. About half of our population is under the threat of arsenic pollution. According to UNICEF survey 22% tube wells of our country risk arsenic contamination. Arsenic contamination is maximum in the southern and northeastern part of Bangladesh. It is believed that vitamins A, C and E are effective for treatment of arsenic. Surface water in ponds and rivers and rainwater are free from arsenic. After boiling they can be taken. People of our country should be aware of this poison. The government should set up deep tubewells in the villages. The unsafe tubewells should be marked red and safe ones should be marked green. 

আরো পড়ুন :  ২টি Formal Letter Writing, এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র

2. Application about holding science fair.

15 October, 2024
The Principal
X college
Dhaka.

Subject: Prayer for holding a science fair.

Sir,
With due respect, we would like to lay before you the following facts for your kind consideration and necessary action.
Modern age is the age of science. In every sphere of our life we feel the touch of science. The students of our college are very much interested in science. We believe that holding a science fair will enable our students to learn more about science. They will get opportunity to bring out their latent talents by presenting different projects on science. They will be able to find the ways of using science in our day to day life. We will invite different reputed colleges of the Dhaka city to participate in the fair. Our two science teachers have agreed to guide us in this regard. We will need 10,000/- taka to hold the fair successfully. 

We therefore pray and hope that you would be kind enough to grant our prayer and oblige thereby.

Yours obediently
The students of X College

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, সপ্তম পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র

প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০০ পিএম
হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, সপ্তম পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র
হিসাববিজ্ঞানে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাবরক্ষণের প্রথম স্তর জাবেদা। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

দ্বিতীয় অধ্যায় : হিসাবের বইসমূহ

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৯৭. Debit ও Credit শব্দের উৎপত্তি হয়-    
ক. ইংরেজি শব্দ থেকে     
খ. ফ্রান্স শব্দ থেকে
গ. লাতিন শব্দ থেকে         
ঘ. Debit ইংরেজি ও Credit ফ্রান্স শব্দ থেকে

৯৮. লেনদেনের উৎস কোনটি?
ক. চালান                খ. ভাউচার
গ. ক্যাশমোমো        ঘ. বিল

৯৯. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম কোন শহরে হিসাব রাখা শুরু হয়?    
ক. আমেরিকার ওয়াশিংটনে    
খ. ইতালির রোম শহরে
গ. ইতালির ভেনিস শহরে    
ঘ. ফ্রান্সের প্যারিস শহরে

১০০. প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় অর্থনৈতিক তথ্যের সম্মিলিত বিবরণীই হচ্ছে-    
ক. হিসাব বই              খ. হিসাববিজ্ঞান
গ. হিসাবসংরক্ষণ        ঘ. হিসাব তথ্য

১০১. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। কারণ-
ক. এতে বিজ্ঞানের সূত্র প্রয়োগ করা যায়
খ. হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়
গ. সম্পদ ও দায়-দেনার সঠিক পরিমাণ জানা যায়
ঘ. নিট আয়ের পরিমাণ জানা যায়

১০২. দুতরফা দাখিলা একটি-    
ক. পূর্ণাঙ্গ পদ্ধতি    
খ. অসম্পূর্ণ পদ্ধতি
গ. ভুল পদ্ধতি    
ঘ. আধুনিক পদ্ধতি

১০৩. কারবারের সব ধরনের হিসাব তথ্যের উৎস হিসেবে গণ্য করা হয়-
ক. হিসাববিজ্ঞানকে    
খ. লেনদেনকে
গ. হিসাব তথ্যকে        
ঘ. আর্থিক বিবরণীকে

আরো পড়ুন : হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ষষ্ঠ পর্ব

১০৪. যে দেশের শিল্পবিপ্লবের পর দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি প্রচলন শুরু হয়-
ক. ইংল্যান্ডের    খ. ফ্রান্সের
গ. ইতালির         ঘ. জার্মানির

১০৫. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে নিচের কোন জাতীয় হিসাব পরিপূর্ণভাবে লিপিবদ্ধ করা হয়?
ক. ব্যক্তি হিসাব    
খ. সম্পত্তিবাচক হিসাব
গ. নামিক হিসাব    
ঘ. ব্যক্তি হিসাব ও নামিক হিসাব

১০৬. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাবরক্ষণের প্রথম স্তর কী?
ক. দুটি বই পৃথকভাবে রাখা 
খ. খতিয়ান
গ. রেওয়ামিল             
ঘ. জাবেদা

১০৭. হিসাব সমীকরণের বর্ধিত রূপ কোনটি?
ক. A = L + (C – I + E – D)
খ. A = L + (C + R – E – D)
গ. A = L + (U + I – E – D) 
ঘ. A = L + (U + R – E – D)

১০৮. নিচের কোনটি হিসাব সমীকরণের বর্ধিত রূপ?
ক. A = L 
খ. A = L + OE
গ. A = L + C + I – E 
ঘ. A = L + C + E + O

১০৯. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে কোন সত্তায় প্রকাশ করা হয়?
ক. একক    খ. স্বতন্ত্র    
গ. দ্বৈত       ঘ. পৃথক

১১০. ভিক্ষা দেওয়া হলো ৫ টাকা। এ খরচটি খুচরা খরচের কোন শিরোনামের অধীনে দেখানো হবে?
ক. ভিক্ষা             খ. মনিহারি    
গ. আপ্যায়ন        ঘ. বিবিধ

১১১. উদ্বৃত্তপত্র মিলে যায় কেন?
ক. হিসাবচক্রের কারণে
খ. দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির কারণে/হিসাব সমীকরণ অনুসরণের কারণে
গ. সম্পত্তি ও দায়ের বিবরণীর কারণে 
ঘ. রেওয়ামিল থেকে প্রস্তুত করা হয় বলে

উত্তর: ৯৭। গ, ৯৮। খ, ৯৯। গ, ১০০। ঘ, ১০১। খ, ১০২। ক, ১০৩। খ, ১০৪। ক, ১০৫। ঘ, ১০৬। ঘ, ১০৭। খ, ১০৮। গ, ১০৯। গ, ১১০। ঘ, ১১১। খ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

বাংলা বিষয়ের ১৫টি প্রশ্নোত্তর, ১৭তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট

প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম
বাংলা বিষয়ের ১৫টি প্রশ্নোত্তর, ১৭তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট
ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীরা মার্চপাস্ট করছে। ছবি- সংগৃহীত

মডেল টেস্ট: বাংলা

প্রশ্ন: উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো।     
ক। বিপরীতার্থক শব্দ আলোচিত হয় ব্যাকরণের …… অংশে।
খ। ……  ভাষা গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। 
গ। শব্দের ক্ষুদ্রাংশকে ……  বলে। 
ঘ। পৃথিবীর আদি ভাষা ……।
ঙ। …… চারটি বর্ণকে উষ্মবর্ণ বলে। 

উত্তর: ক। বিপরীতার্থক শব্দ আলোচিত হয় ব্যাকরণের অর্থতত্ত্বে অংশে।
খ। সাধু ভাষা গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। 
গ। শব্দের ক্ষুদ্রাংশকে বর্ণ বলে। 
ঘ। পৃথিবীর আদি ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয়।
ঙ। শ, স, ষ, হ চারটি বর্ণকে উষ্মবর্ণ বলে। 

প্রশ্ন: নিম্নলিখিত বাক্যগুলোর সত্য/মিথ্যা নির্ণয় করো।  

ক। ‘এ’ ধ্বনির নিজস্ব উচ্চারণ সংবৃত। 
উত্তর: মিথ্যা।

খ। বিভক্তিযুক্ত শব্দকে প্রাতিপদিক বলে। 
উত্তর: মিথ্যা।

আরো পড়ুন : বাংলা বিষয়ের ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১৬তম পর্ব

গ। ‘ক’ থেকে ‘ম’ পর্যন্ত পঁচিশটি বর্ণকে স্পর্শধ্বনি বলে।  
উত্তর: সত্য।

ঘ। চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্য আভিজাত্য ও গাম্ভীর্যপূর্ণ।  
উত্তর: মিথ্যা।

ঙ। সন্নিহিত দুটো ধ্বনির মিলনকে সমাস বলে।  
উত্তর: মিথ্যা।

প্রশ্ন: নিচের প্রশ্নের উত্তর এক কথায় লেখ।     
ক। ‘ক’ থেকে ‘ম’ পর্যন্ত এই পঁচিশটি বর্ণকে কয়টি বর্গে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর: ৫টি।

খ। ব্যাকরণের বিশেষ্য ও সর্বনামের সংখ্যাগত ধারণা প্রকাশের উপায়কে কী বলে? 
উত্তর: বচন।

গ। “নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশি”– এখানে ‘নিশীথ’ কোন পদ? 
উত্তর: বিশেষ্য।

ঘ। “বলা কথা ফেরানো যায় না”– এখানে ‘বলা’ কোন পদ? 
উত্তর: বিশেষণ।

ঙ। উপসর্গ ও অনুসর্গের মধ্যে দুটি করে পার্থক্য লেখ।  
উত্তর: উপসর্গ শব্দের পূর্বে বসে, অনুসর্গ শব্দের পরে বসে।

লেখক : অধ্যক্ষ, শহীদ ক্যাডেট একাডেমি
উত্তরা, ঢাকা

কবীর

পিরামিড প্রবন্ধের ৫টি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, সপ্তম শ্রেণির বাংলা

প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৮ পিএম
পিরামিড প্রবন্ধের ৫টি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, সপ্তম শ্রেণির বাংলা
পিরামিড পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম। ছবি- সংগৃহীত

পঞ্চম অধ্যায়: দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

প্রবন্ধ: পিরামিড

সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: পিরামিড সম্পর্কে যা জানো লেখ।
উত্তর: পিরামিড পৃথিবী সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম। পিরামিড পাথরের তৈরি। পাথর কেটে পাথরের টুকরার ওপর পাথরের টুকরা বসিয়ে পিরামিডগুলো তৈরি করা হয়েছিল। মিসরকে পিরামিডের দেশ বলা হলেও মিসরের বাইরেও পিরামিড আছে। মিসরের ফারাওরা তাদের ধর্ম বিশ্বাস বাঁচিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে তাদের মৃত্যুর পর দেহ সংরক্ষণের জন্য পিরামিড নির্মাণ করেছিলেন। এত বিশাল পিরামিড তৈরির কৌশলের রহস্য আজও অজানা।

প্রশ্ন: ফারাও সম্রাটদের ঐশ্বর্য আর প্রতাপ সম্পর্কে যা জানো লেখ।
উত্তর: সবচেয়ে বড় পিরামিড নির্মাণে ১ লাখ লোকের ২০ বছর লেগেছিল। রাজধানীর মতো ব্যয়বহুল শহরে লক্ষাধিক লোককে রেখে দীর্ঘ ২০ বছর খাইয়ে-পরিয়ে, তাদের থাকার ব্যবস্থা করে যারা এই পিরামিড তৈরি করেছিলেন তাদের ঐশ্বর্য আর প্রতাপ আমাদের ধারণার বাইরে। সেই সঙ্গে নির্মাণ ও আনুষঙ্গিক খরচ তো আছেই। উঁচু স্তরের সভ্যতার অধিকারী না হলে পিরামিড নির্মাণ সম্ভব হতো না।

আরো পড়ুন : পিরামিড প্রবন্ধের ২টি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

প্রশ্ন: পিরামিডে প্রবেশ নিয়ে যা জানো আলোচনা করো।
উত্তর: ফারাওদের রাজমিস্ত্রিরা কুঠুরি বানানো শেষ করার পর বের হওয়ার সময় বড় বড় পাথর দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে বাইরের দেয়ালে এত মজবুত পালিশ পলেস্তারা লাগিয়ে দিয়েছিল যে, ভেতরে প্রবেশের জন্য পৃথিবীর মানুষের সাড়ে ৬ হাজার বছর চেষ্টা করতে হয়েছে। মিসর জয়ের পর সবাই প্রথম চেষ্টা করেছিল পিরামিডে প্রবেশের পথ আবিষ্কার করতে। প্রথম প্রবেশকারী নিছক ঐতিহাসিক জ্ঞান সঞ্চয়ের জন্য প্রবেশ করেছিলেন।

প্রশ্ন: পিরামিডের উচ্চতা চোখের সামনে দেখেও ধারণা করা যায় না কেন?
উত্তর: পিরামিড দেখতে বিশাল আকৃতির। তবে চোখের সামনে পিরামিডকে দেখলে এর প্রকৃত উচ্চতা নিরূপণ করা যায় না। পিরামিড উপর থেকে চ্যাপ্টা হয়ে নিচে নেমে যাওয়ায় চোখের সামনে এটি ক্ষুদ্রাকৃতির মতো মনে হয়। তাই পিরামিডের প্রকৃত উচ্চতা চোখের সামনে দেখেও ধারণা করা যায় না।

প্রশ্ন: ফারাওরা মৃত্যুর পর দেহকে মমি বানিয়ে রাখতেন কেন?
উত্তর: পরলোকে অনন্ত জীবন পাওয়ার আশায় ফারাওরা মৃত্যুর পর দেহকে মমি বানিয়ে রাখতেন। তারা বিশ্বাস করতেন, তাদের শরীর যদি মৃত্যুর পর পচে যায় বা কোনো প্রকার আঘাতপ্রাপ্ত হয় তবে তারা পরলোকে অনন্ত জীবন পাবেন না। তাই তারা মৃত্যুর পর দেহকে মমি বানিয়ে পিরামিডের ভেতরে নিরাপদে রেখে দিতেন, যাতে কেউ ছুঁতে না পারে।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ  
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর