ঢাকা ৯ মাঘ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫

হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৯ম পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র

প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ পিএম
হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৯ম পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র
হিসাববিজ্ঞানে জাবেদাকে হিসাবের প্রাথমিক বই বলা হয়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

দ্বিতীয় অধ্যায় : হিসাবের বইসমূহ

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১২৫. কোন বইয়ের মাধ্যমে প্রতিটি লেনদেনের উৎপত্তির কারণ জানা যায়?
ক. খতিয়ান        খ. নগদান বই
গ. ক্রয় বই        ঘ. জাবেদা

১২৬. জাবেদাকে অভিহিত করা হয়-
অথবা, জাবেদাকে কোন ধরনের বই বলা হয়?
ক. দৈনিক বই হিসেবে            খ. মাসিক বই হিসেবে
গ. বাৎসরিক বই হিসেবে        ঘ. ষান্মাসিক বই হিসেবে

১২৭. জাবেদাকে কী বলা হয়?
ক. হিসাবের পাকা বই        
খ. হিসাবের প্রাথমিক বই
গ. হিসাবের চূড়ান্ত বই        
ঘ. লেনদেনের স্বপক্ষে দলিল

১২৮. লেনদেন জাবেদাভুক্তিকরণ পদ্ধতি কয়টি?    
ক. ১টি     খ. ২টি 
গ. ৩টি    ঘ. ৪টি

১২৯. হিসাব চক্রের সর্বশেষ ধাপ কোনটি?    
ক. সমন্বিত রেওয়ামিল        খ. খতিয়ান
গ. বিপরীত দাখিলা             ঘ. রেওয়ামিল

১৩০. হিসাব চক্রের কোন ধাপটি হিসাব কালের সর্বশেষে প্রস্তুত করা হয়?
ক. রেওয়ামিল           খ. সমন্বয় জাবেদা
গ. আর্থিক বিবরণী     ঘ. সমাপনী দাখিলা

১৩১. পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বছরের মধ্যে হিসাবের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয় কীসের মাধ্যমে?    
ক. জাবেদা         খ. খতিয়ান
গ. হিসাব চক্র     ঘ. উদ্বৃত্তপত্র

আরো পড়ুন :  হিসাবের বইসমূহ অধ্যায়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৮ম পর্ব

১৩২. নিচের কোন লেনদেনটি সাধারণ জাবেদায় অন্তর্ভুক্ত হবে?
ক. ধারে পণ্য কেনা    
খ. বেতন দেওয়া
গ. প্রাপ্য নোটের প্রত্যাখ্যান    
ঘ. বিক্রয় ফেরত

১৩৩. হিসাবচক্রে রেওয়ামিল তৈরির কাজকে কী বলে?    
ক. সংক্ষিপ্তকরণ    খ. স্থানান্তরকরণ
গ. লিপিবদ্ধকরণ    ঘ. বিবরণী প্রস্তুতকরণ

১৩৪. জাবেদা বলতে বোঝায়-        
ক. একটি পূর্ণ হিসাব
খ. একটি সংক্ষিপ্ত হিসাব
গ. লেনদেনের ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষণ
ঘ. চূড়ান্ত হিসাব

১৩৫. হিসাব কার্যক্রমের ধাপ অনুযায়ী কোনটি সঠিক?    
অথবা, হিসাবচক্র অনুযায়ী কোনটি সঠিক?    
ক. জাবেদা-খতিয়ান-রেওয়ামিল
খ. খতিয়ান-জাবেদা-রেওয়ামিল
গ. রেওয়ামিল-জাবেদা-খতিয়ান
ঘ. জাবেদা-রেওয়ামিল-খতিয়ান

১৩৬. হিসাববিজ্ঞানের প্রবেশদ্বার কোনটি?    
ক. রেওয়ামিল    খ. খতিয়ান
গ. জাবেদা         ঘ. নগদান বই

১৩৭. কোন কাজকে হিসাব চক্রের সংক্ষিপ্তকরণ বলা হয়?
ক. রেওয়ামিল    খ. চূড়ান্ত হিসাব
গ. খতিয়ান        ঘ. জাবেদা
উত্তর:  ১২৫। ঘ, ১২৬। ক, ১২৭। খ, ১২৮। খ, ১২৯। গ, ১৩০। ঘ, ১৩১। গ, ১৩২। ঘ, ১৩৩। ক, ১৩৪। গ, ১৩৫। ক, ১৩৬। গ, ১৩৭। ক।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

শ্রমের মর্যাদা বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
শ্রমের মর্যাদা বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র
নারী শ্রমিকরা শারীরিক শ্রম করে অর্থ উপার্জন করে সংসার চালায়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ রচনা

শ্রমের মর্যাদা

ভূমিকা:        ‘... a hard working street
cleaner is a better man
than a lazy scholar.’
অণু থেকে অট্টালিকা পর্যন্ত বিশ্বসভ্যতার প্রতিটি সৃষ্টির মূলে রয়েছে শ্রম। মানুষ তার মেধা, শক্তি ও শ্রম দিয়ে তার অভাব পূরণ করে। শ্রমের মাধ্যমে মানুষ তার অবস্থানকে সুদৃঢ় করে। পরিশ্রমের মাধ্যমে মানুষ তার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটায়। এজন্য বলা হয়, ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি।’
তাই আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন-
‘মানুষের জন্য শ্রম ছাড়া কিছুই নেই।’
শ্রম কী: কবির ভাষায়-

‘নমি আমি প্রতিজনে, আদ্বিজ চন্ডাল, 
প্রভু, ক্রীতদাস। 
সিন্ধুমূলে জলবিন্দু-বিশ্বমূলে অণু; 
সমগ্রে প্রকাশ। 
নমি কৃষি তন্তুজীবী স্থপতি, তক্ষক, 
কর্ম, চর্মকার।’

শারীরিক ও মানসিক উভয়ের এমন একটি শক্তি যা দিয়ে নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের ফলে মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করে। পরিশ্রমের মাধ্যমে ব্যক্তি বা জাতি সাফল্যের স্বর্ণশিখরে আরোহণ করতে পারে আবার পরিশ্রম বিমুখ হলে  ওই ব্যক্তি বা জাতির পতন অনিবার্য। শ্রম বলতে কায়িক ও মানসিক উভয় প্রকার পরিশ্রমকে বোঝায়।

শ্রমের শ্রেণিবিভাগ: মানব সমাজে দুই ধরনের শ্রমেরই মূল্য আছে। সব ধরনের শ্রমকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
(১) দৈহিক শ্রম ও (২) মানসিক শ্রম।

দৈহিক শ্রম: যারা দেহ খাটিয়ে পরিশ্রম করে, তাদের শ্রমকে দৈহিক শ্রম বলে। জগতের সব জীবকেই বেঁচে থাকার জন্য কম-বেশি শারীরিক মানসিক শ্রম দিতে হয়। সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক শ্রমের জন্য হাত-পা ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়েছেন। শারীরিক শ্রম আত্মসম্মানের পরিপন্থি নয় বরং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের প্রধান উপায়। তাই কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন-

“শ্রম-কিণাঙ্ক-কঠিন যাদের নির্দয় মুঠি-তলে
ত্রস্তা ধরণী নজ্‌রানা দেয় ডালি ভরে ফুলে ফুলে”

মানসিক শ্রম: মানসিক শ্রম ছাড়া মানসিক উন্নতি সম্ভব নয়। বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ, শিল্পীর পরিশ্রম মূলত মানসিক। তবে তাদের এই মানসিক শ্রমকে বাস্তবে রূপায়িত করতে গিয়ে তারা কায়িক শ্রমও করে থাকেন। শ্রমবিমুখ ব্যক্তির মনে কখনো সুচিন্তা উদয় হয় না। কথায় আছে- “অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।”

শ্রমের প্রয়োজনীয়তা: Virgil বলেন, ‘The dignity of labour makes a man self confident and high ambitious. So, the evaluation of labour is essential.’ ঠিকই মানবজীবনে শ্রমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। মানুষ নিজেই তার নিজের ভাগ্যের নির্মাতা। আর এই ভাগ্যকে নির্মাণ করতে হয় নিরলস শ্রম দিয়ে। মানবজীবন অত্যন্ত কর্মমুখর। বহু প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করে তাকে জীবনের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হয়। শ্রম ছাড়া জীবনের উন্নতি কল্পনা মাত্র। ছোট হোক বা বড় সবারই কাজের প্রয়োজন আছে এবং যার যার দায়িত্ব যথাযথ পালনের মধ্যে জীবনের সুখকর অস্তিত্ব নির্ভরশীল। জীবনের উন্নতির চাবিকাঠি পরিশ্রমের মধ্যে বিদ্যমান। তাই সবাই সব রকম কাজের প্রতি সমান আগ্রহ দেখিয়ে থাকে। জীবনের সঙ্গে শ্রমের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। মানব জীবনের শ্রমের এই বিশেষ গুরুত্ব দেখাতে গিয়ে কবি বলেছেন-

‘চাষী ক্ষেতে চালাইছে হাল,
তাঁতি বসে তাঁত বোনে জেলে ফেলে জাল-
বহুদূর প্রসারিত এদের বিচিত্র কর্মভার,
তারি পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।’

উন্নত দেশে শ্রমের মর্যাদা: ‘Work is the basis of self respect’ পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো একমাত্র শ্রমের মর্যাদা ও মূল্যায়নের গুণেই উন্নতির উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে পেরেছে। খন্দকার মুহাম্মদ ইলিয়াসের ভাষায়- ‘শ্রমিকের শ্রম মানব সভ্যতার জনক।’
আমেরিকা, রাশিয়া, জার্মানি, চীন, জাপান, ভারত প্রভৃতি দেশের মানুষের শ্রমের কারণে, ওই সব দেশ  আজ উন্নতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরেছে। শ্রমকে তারা খুবই মর্যাদা দেয়। তারা কোনো কাজকেই ছোট, ঘৃণ্য ও অপমানজনক মনে করে না। তাদের স্লোগান হচ্ছে-

‘পরিশ্রমের দ্বারা উন্নতি করো অথবা নিপাত যাও।’

সুতরাং বলা যায় যে, উন্নয়নের জন্য শ্রমকে তারা নিজেদের চিন্তা-চেতনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা, ধ্যান-ধারণার সঙ্গে একাত্ম করে নিয়েছে।

বাংলাদেশে শ্রমের মর্যাদা: ‘Luck Is What Happens When Preparation Meets Opportunity.’ বাংলাদেশে শ্রম প্রধানত বর্ণগত। যারা উঁচু বর্ণের তারা কোনো কাজ করে না। নিচু বর্ণের লোকেরা দৈহিক পরিশ্রমের কাজ করে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, কায়িক শ্রমের প্রতি আমাদের দেশের মানুষের এক ধরনের ঘৃণা রয়েছে। ফলে এ দেশের শিক্ষিত সমাজের একটা বিরাট অংশ কায়িক শ্রম থেকে দূরে সরে থাকে। শিক্ষিত ও অভিজাত শ্রেণির লোকেরা মনে করেন দৈহিক শ্রম তাদের জন্য নয়। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- ‘Idle brain is the devils workshop’.

(বাকি অংশ আগামীকাল প্রকাশ করা হবে)

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, উত্তরা, ঢাকা

কবীর

Unit-6, Lesson-2-এর ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:২৭ পিএম
Unit-6, Lesson-2-এর ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

Unit-6, Lesson-2

1. Read the passage and answer question A.

When a girl gets married, she usually drops out of school and begins full time work in her in-laws household. In the in-laws house, she is marginalized. She becomes vulnerable to all forms of abuse including dowry related violence. In Bangladesh, it is still common for bride’s family to pay dowry, despite the practice being illegal. Dowry demands can also continue after the wedding. For an adolescent bride, even if her in-laws are supportive, there are greater health risks in terms of pregnancy and child birth. The majority of adolescent brides and their families are uninformed or insufficiently informed about reproductive health and contraception. The maternal mortality rate for adolescents is double the national rate.
When adolescent girls are pulled out of school, either for marriage or work, they often lose their mobility, their friends and social status. The lack of mobility among adolescent girls also curtails their economic and non-formal educational opportunities. Moreover, they lack information about health issues. According to a study, only about three in five adolescents have even heard of HIV. It is also reported that more than 50 percent of adolescent girls are undernourished and suffer from anemia. Adolescent fertility is also high in Bangladesh. The contribution of the adolescent fertility rate to the total fertility rate increased from 20.3% in 1993 to 24.4% in 2007. Moreover, neonatal mortality is another concern for younger mothers.

A. Choose the correct answer from the alternatives.
 
(a) Neonatal mortality refers to --- mortality.
i. infant ii. child iii. adult iv. octogenarian 
Ans: i. infant.

(b) In the in-laws house, she is given the --- priority. 
i. peripheral      ii. central 
iii. highest        iv. supreme 
Ans: i. peripheral.

(c) She becomes the --- of all abusive forces. 
i. aim ii. target iii. center iv. object
Ans: ii. target.

(d) A synonym of the word ‘violence’ may be ---.
i. savagery      ii. rage 
iii. brutality     iv. wrath 
Ans: iii. brutality.

(e) An antonym of ‘supportive’ may be ---. 
i. contradictory     ii. following 
iii. leading             iv. distracting 
Ans: i. contradictory.

আরো পড়ুন : Unit-6, Lesson-1-এর ৫টি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

(f) The closest meaning of the word ‘uninformed’ as used in the passage is ---. 
i. uncommon          ii. unaware 
iii. unpredictable     iv. unable
Ans: ii. unaware.

(g) Reproductive health refers to --- health. 
i. a child’s     ii. an infant’s 
iii. a father’s     iv. a mother’s
Ans: iv. a mother’s.

(h) Girls, after being pulled out of school, lose their right to ---. 
i. feel out of home     ii. be out of home 
iii. move around        iv. roam around home
Ans: iii. move around.

(i) Adolescent girls’ lack of mobility also --- their economic opportunities. 
i. boosts          ii. lessens 
iii. increases     iv. shortens 
Ans: ii.  lessens.

(j) According to the passage, the expression ‘drops out of school’ means --- school. 
i. dislikes ii. visits iii. postpones iv. leaves 
Ans: iv. leaves.

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান
ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা

কবীর

‘গ’ ইউনিট, হিসাববিজ্ঞানের ৬টি প্রশ্নোত্তর, ১৭তম পর্ব, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৯ পিএম
‘গ’ ইউনিট, হিসাববিজ্ঞানের ৬টি প্রশ্নোত্তর, ১৭তম পর্ব, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট : ‘গ’ ইউনিট-হিসাববিজ্ঞান

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১৬। ৮৮,০০০ টাকায় কেনা একটি যন্ত্র সাত বছর কার্যক্ষম থাকবে এবং ওই সময়ের পরে ৪,০০০ টাকা বর্জ্য মূল্য হিসাবে পাওয়া যাবে। ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে অবচয় হিসাব প্রাক্কলিত হার কত হতে পারে?
ক. ২৫.০০%    খ. ২৮.৫৭%    
গ. ১৪.২৯%     ঘ. ২৩.৩৩% 
ঙ. ১৬.৬৬%

উত্তর: খ. ২৮.৫৭%।

১৭। কমিশন পরবর্তী নিট লাভের ওপর অংশীদার Y-এর জন্য নির্ধারিত ৫% কমিশন বাবদ সে ১,০০০ টাকা পেল। সে X এবং Z-এর সঙ্গে সম-অংশীদার। অংশীদারি কারবারের লাভের অংশ বাবদ Y কত টাকা পাবে?
ক. ৬,৬৬৭ টাকা    খ. ৭,০০০ টাকা    
গ. ৭,৩৩৩ টাকা     ঘ. ৭,৬৬৭ টাকা 
ঙ. ৬,৩৩৩ টাকা

উত্তর: ক. ৬,৬৬৭ টাকা। 

১৮। একটি বিক্রয় ফেরত ভুলক্রমে দৈনিক ক্রয় বহিতে লিপিবদ্ধ হয়েছে। সঠিক শুদ্ধিকরণ জাবেদা কোনটি?
ক. বিক্রয় ফেরত-ডেবিট কেনা-ক্রেডিট    
খ. কেনা-ডেবিট; বিক্রয় ফেরত-ক্রেডিট
গ. গরমিল হিসাব-ডেবিট; কেনা-ক্রেডিট    
ঘ. গরমিল হিসাব-ডেবিট; বিক্রয় ফেরত-ক্রেডিট
ঙ. কেনা হিসাব-ডেবিট; গরমিল হিসাব-ক্রেডিট

উত্তর: ক. বিক্রয় ফেরত-ডেবিট কেনা-ক্রেডিট।

আরো পড়ুন : ‘গ’ ইউনিট, হিসাববিজ্ঞানের ৪টি প্রশ্নোত্তর, ১৬তম পর্ব

১৯। নিম্নের কোন সম্পর্কটি যুক্তিসংগতভাবে স্থাপন করা যায় না?
ক. ক্যাশ মেমো-নগদান বহি-রেওয়ামিল-উদ্বৃত্তপত্র
খ. চালান-ক্রয় জাবেদা-পাওনাদার খতিয়ান-বহিঃফেরত
গ. চালান-বিক্রয় জাবেদা-দেনাদার খতিয়ান-আন্তঃফেরত বহি
ঘ. ক্যাশ মেমো-নগদান বহি-ক্রয় জাবেদা-পাওনাদার খতিয়ান
ঙ. চেক-পাওনাদার বহি-রেওয়ামিল-উদ্বৃত্তপত্র

উত্তর: ঘ. ক্যাশ মেমো-নগদান বহি-ক্রয় জাবেদা-পাওনাদার খতিয়ান।

২০। নিচের কোনটি অসম্পূর্ণ হিসাবের একটি সঠিক বিবরণ হতে পারে?
ক. একতরফা দাখিলা এবং দাখিলা নাই এর সংমিশ্রণ
খ. একতরফা দাখিলা, দু’তরফা দাখিলা এবং কোনো দাখিলা নাই এর সংমিশ্রণ
গ. দু’তরফা দাখিলা এবং কোনো দাখিলা নাই এর সংমিশ্রণ
ঘ. দু’তরফা দাখিলা এবং ভুল দাখিলার সংমিশ্রণ
ঙ. ভুল দাখিলা, দু’তরফা দাখিলা, কোনো দাখিলা নেই এবং একতরফা দাখিলার সংমিশ্রণ

উত্তর: খ. একতরফা দাখিলা, দু’তরফা দাখিলা এবং কোনো দাখিলা নেই এর সংমিশ্রণ।

২১। রহমান লিমিটেড ৫০,০০০ টাকায় একটি মেশিন কেনে। তার পরিবহন খরচ ২০০ টাকা এবং সংস্থাপন খরচ ২,০০০ টাকা। মেশিনটি চালু করার আগে রং খরচ ১০০০ টাকা। এ ক্ষেত্রে মেশিন হিসাবে কত টাকা ডেবিট করতে হবে?
ক. ৫০,০০০ টাকা      খ. ৫২,০০০ টাকা    
গ. ৫২,২০০ টাকা      ঘ. ৫৩,২০০ টাকা 
ঙ. ৫১,৮০০ টাকা

উত্তর: ঘ. ৫৩,২০০ টাকা।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

Unit-5, Lesson-4 (C)-এর ২টি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:০০ পিএম
আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৯ পিএম
Unit-5, Lesson-4 (C)-এর ২টি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

Unit-5; Lesson-4 (C)

(১৯ জানুয়ারি প্রকাশের পর)

4. Match the parts of sentences given in column ‘A’ ‘B’ and ‘C’ to write five complete sentences. 

5. Put the following parts of the story in correct order to make the whole story. Only the corresponding numbers of the sentences need to be written. 

(a) He passed his boyhood with his parents.
(b) Penicillin is a life-saving medicine.
(c) Dr. Fleming was given the title knight (Sir) in 1944 for his humanitarian services.
(d) He was the seventh of the eight brothers and sisters.
(e) It was discovered by Dr. Alexander Fleming.
(f) He went to school and came back home on foot thought the school was four miles away from their house.
(g) He was born in a poor family of Scotland.
(h) Fleming was so a regular and attentive student that up to the age of twelve years, he was never absent from school.

আরো পড়ুন : Unit-5, Lesson-4 (C)-এর ৩টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব

Answer:
4. (a) Friendship is one of the noblest expressions of human relationship and instincts.
(b) It is a relation which exists between hearts.
(c) Since sincerity and loyalty are the foundation of friendship it is a boon and divine gift.
(d) It is an intimacy or an acquaintance existing between two similar minds and like-minded persons.
(e) Confidence, love, sacrifice, fellow-feeling, mental state and other relevant aspects belonging to this lead a man to develop or establish friendship.

5. 

Penicillin is a life-saving medicine. It was discovered by Dr. Alexander Fleming. He was born in a poor family of Scotland. He was the seventh of the eight brothers and sisters. He passed his boyhood with his parents. He went to school and came back home on foot thought the school was four miles away from their house. Fleming was so a regular and attentive student that up to the age of twelve years, he was never absent from school. Dr. Fleming was given the title knight (Sir) in 1944 for his humanitarian services.

লেখক : প্রভাষক
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ, ঢাকা

কবীর

কাকতাড়ুয়া উপন্যাসের ৮টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি বাংলা ১ম পত্র

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৫১ এএম
আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১৮ পিএম
কাকতাড়ুয়া উপন্যাসের ৮টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি বাংলা ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

উপন্যাস : কাকতাড়ুয়া 

অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: আলী ও মিঠু গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায় কেন?
উত্তর: আহাদ মুন্সির আক্রোশ থেকে বাঁচতে এবং মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য আলি ও মিঠু গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায়।
রাজাকার আহাদ মুন্সির বাড়িতে আগুন দেওয়ার পেছনে বুধার হাত থাকলেও নাবালক ও আপাতদৃষ্টিতে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হওয়ায় সে ছিল সন্দেহের ঊর্ধ্বে। আহাদ মুন্সি সবসময় সন্দেহ করত স্বাধীনতাকামী যুবক আলি ও মধুকে। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে পালানোর  সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু আহাদ মুন্সির বাড়িতে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় তাদের গ্রামে অবস্থান আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে সেই রাতেই গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায়।

প্রশ্ন: মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন বুধাকে বঙ্গবন্ধু, মেশিনগান, যুদ্ধ ইত্যাদি নামে ডাকে কেন?
উত্তর: বুধার মাঝে মুক্তিসংগ্রামের অদম্য চেতনা লক্ষ করে বুধাকে বঙ্গবন্ধু, মেশিনগান, যুদ্ধ ইত্যাদি নাম দেয় মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন।
বুধা স্বদেশপ্রেমের অনন্য এক দৃষ্টান্ত। দুর্দান্ত সাহসিকতার সঙ্গে সে রুখে দেয় শত্রুর গতি। তার মাঝে এমন মুক্তির আকাঙ্ক্ষা দেখতে পেয়ে অভিভূত হন মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন। তার চোখে বুধা যেন দেশের মানুষের মুক্তিচেতনার অনন্য এক প্রতীক। তাই ভালোবেসে বুধাকে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন নামে ডাকেন তিনি।

প্রশ্ন: মিলিটারিদের ক্যাম্পে যাওয়ার সময় বুধা সঙ্গে করে পেয়ারা নেয় কেন?
উত্তর: পেয়ারার লোভ দেখিয়ে পাকিস্তানিদের সঙ্গে ভাব জমিয়ে তোলার উদ্দেশ্যেই বুধা মিলিটারিদের ক্যাম্পে যাওয়ার সময় সঙ্গে করে পেয়ারা নিয়ে যায়।
মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিনের নির্দেশে পাকিস্তানিদের ক্যাম্পটি রেকি করার দায়িত্ব পড়েছিল বুধার ওপর। তাই ক্যাম্পে সেনাদের অবস্থান, অস্ত্রশস্ত্রের অবস্থান ও পরিমাণ ইত্যাদি খুব কাছ থেকে ভালোভাবে দেখা প্রয়োজন ছিল। সে ভাবত পাকিস্তানিদের সঙ্গে ভাব জমাতে পারলে কাজ আরও সহজ হয়ে যাবে। পেয়ারা খাওয়ানোর ছলে তাদের সঙ্গে আড্ডা জমিয়ে নিজের কার্যসিদ্ধির পরিকল্পনা করে বুধা। এ কারণেই সে সঙ্গে করে অনেক পেয়ারা নিয়ে যায়।

প্রশ্ন: আহাদ মুন্সি বুধাকে কাকতাড়ুয়া বানিয়ে রাখার নির্দেশ দেয় কেন?
উত্তর: বেয়াদবি করার শাস্তি হিসেবে আহাদ মুন্সি বুধাকে কাকতাড়ুয়া বানিয়ে রাখার নির্দেশ দেয়।
পাকিস্তানিদের নির্মম অত্যাচারের সারথী হওয়ায় আহাদ মুন্সিকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করত বুধা। তাই তার সঙ্গে দেখা হলেই অদ্ভুত কথাবার্তা বলে তাকে বিভ্রান্ত করত সে। মিলিটারিদের ক্যাম্পে বুধা আবার একই আচরণ করলে তার ওপর ভীষণ ক্ষিপ্ত হয় আহাদ মুন্সি। সঙ্গী রাজাকার তিনজনকে আদেশ দেয় বুধাকে কাকতাড়ুয়া বানিয়ে রাখতে।

আরো পড়ুন : কাকতাড়ুয়া উপন্যাসের ৮টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব

প্রশ্ন: বুধাকে দেখে রাজাকার তিনজন ভয় পেয়ে যায় কেন?
উত্তর: বুধার যন্ত্রণাক্লিষ্ট, কালিমাখা মুখটি রাজাকার তিনজনকে ভয় পাইয়ে দেয়।
কাকতাড়ুয়া বানানোর জন্য বুধার মুখে রাজাকাররা কালি মেখে দিয়েছিল। প্রচণ্ড জ্বরের কারণে বুধার মুখ কদাকার হয়ে ওঠে। জ্বরের ঘোরে সুনসান পরিবেশে একাকী ছেলেটির কোঁকানোর দৃশ্য দেখে রাজাকাররা ভাবে এ যেন ভূত দেখছে। এ কারণেই ওরা ভয় পেয়ে যায়।

প্রশ্ন: বুধা মাটি কাটার দলে কাজ নিতে চায় কেন?
উত্তর: পাকিস্তানি বাহিনীর বাংকারে গোপনে মাইন পুঁতে রাখার জন্য বুধা মাটি কাটার দলে কাজ নিতে চায়।
মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন বুধাদের গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্পটি ধ্বংস করে দিতে চায়। হানাদাররা বাংকার তৈরির উদ্যোগ নিলে সে বাংকারটি উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী বুধাকে একটি মাইন দেওয়া হয় বাংকারে পুঁতে রেখে আসার জন্য। বাংকারের মাটি খোঁড়ার লোকদের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেলেই কেবল তা করা সম্ভব। এ কারণেই বুধা মাটি কাটার দলে কাজ নিতে চায়।

প্রশ্ন: মধুর মা বুধাকে রোজ এসে ভাত খেয়ে যেতে বলেন কেন?
উত্তর: বুধার মুখের দিকে তাকিয়ে ছেলেকে হারানোর কষ্ট ভুলতে চান বলে মধুর মা বুধাকে রোজ এসে ভাত খেয়ে যেতে বলেন।
বুধা ও মধু সমবয়সী বন্ধু ছিল। পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়ে শহিদ হয় মধু। ছেলের জন্য মধুর মায়ের শোকার্ত বুক হাহাকার করে ওঠে। বুধার মাঝে তিনি যেন মৃত ছেলেরই ছায়া দেখতে পান। এ কারণেই বুধাকে তিনি রোজ এসে ভাত খেয়ে যেতে বলেন।

প্রশ্ন: ‘মরণের কথা মনে করলে যুদ্ধ করা যায় না’ কুন্তি এ কথা বলেছিল কেন?
উত্তর: বুধাকে মানসিকভাবে উদ্দীপ্ত করার জন্যই কুন্তি আলোচ্য উক্তিটি করে।
বুধা অসীম সাহসী এক বালক। দেশকে শত্রুমুক্ত করার জন্য সে তার সাহস ও বুদ্ধি খাটিয়ে যুদ্ধ করে যায়। বাবা-মায়ের কবরের সামনে এসে হঠাৎই বদলে যায় বুধা। ভয়-ডরহীন বুধার মাঝে মৃত্যুভয়ের চিহ্ন দেখা যায়। কিন্তু মৃত্যুভয়ে ভীত হয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে নামা যায় না। সে ক্ষেত্রে পরাজয় সুনিশ্চিত। বুধা যাতে তার মনোবল না হারায় সে জন্যই এ কথাটি বলেছিল তার চাচাতো বোন কুন্তি।

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (বাংলা)
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবীর