ঢাকা ২৭ কার্তিক ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে : চসিক মেয়র

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৬ পিএম
ডেঙ্গু মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে : চসিক মেয়র
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। ছবি : খবরের কাগজ

ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোধে সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে করোনার মতো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। 

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে টাইগারপাসের কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে চসিকের উদ্যোগে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

চসিক মেয়র বলেন, ‘নগরীর প্রত্যেক সংস্থা, সামাজিক, রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন সোসাইটির নেতা, মসজিদে জুমার নামাজের মাধ্যমে নাগরিকদের সচেতন করতে পারলে করোনার মতো ডেঙ্গুও প্রতিরোধ সম্ভব।’ 

তিনি বলেন, ‘আমাদের চারপাশে যেসব জায়গায় এডিস মশা জন্মায় সেসব জায়গায় যাতে এডিস মশা জন্মাতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে। নালা-নর্দমায় এডিস মশা জন্মায় না। পরিষ্কার ও বদ্ধ পানি এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র। বাসাবাড়ি, ছাদ-আঙিনা নিজ নিজ উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এটি আমাদের সবার নাগরিক দায়িত্ব।’

একটি নিরাপদ বাসযোগ্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান রেজাউল করিম চৌধুরী। 

প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল তসলিম, ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি পরিচালক ডা. মো. সাখওয়াত উল্লাহ্, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার ডা. হোসাইন সরোয়ার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. মো. নুরুল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত জেলা কীটতত্ত্ববিদ সৈয়দ মো. মঈন উদ্দীন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. শরফুল ইসলাম মাহী, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা।

সালমান/

লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৬ পিএম
লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
লালমনিরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালত। ছবি: খবরের কাগজ

লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া মামলা থেকে ৬ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে লালমনিরহাটের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহা. আদিব আলী এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হাতিবান্ধা উপজেলার রমনীগঞ্জের বাসিন্দা মাদক সম্রাট নুর হাই, একই এলাকার মো. শামীম হোসেন এবং কবির হোসেন। 

আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৮ জুলাই মাদক সম্রাট নুর হাইয়ের কাছে মাদক বিক্রির টাকার হিসাব ঠিকমতো দিতে না পারায় এবং তার সঙ্গে মাদক কারবার না করার ক্ষোভে একরামুল হককে কৌশলে মাদক সেবন করার কথা বলে সানিয়াজান নদীর কাছে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষায় থাকা শামীম হোসেন ও কবির হোসেনসহ মাদক সেবন করে। এ সময় তারা একরামুলকে অতিরিক্ত মাদক সেবন করিয়ে অচেতন হওয়ার পর হত্যা করে বালুর নিচে লাশ গুম করে রাখে।

পরে একরামুলের স্ত্রী মনিরা ইয়াছমিন বাদী হয়ে নুর হাইসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে হাতিবান্ধা থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ নুর হাইকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে হত্যার কথা স্বীকার করেন এবং শামীম ও কবির সহযোগিতা করেন বলে জানান।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে লালমনিরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘একরামুল হত্যা মামলার রায়ে আদালত নুর হাই, কবির হোসেন ও শামীম হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি ৬ আসামিকে খালাস দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় নুর হাই ও শামীম হোসেন উপস্থিত থাকলেও অপর আসামি কবির হোসেন পলাতক রয়েছেন।’

বকুল/নাবিল/সালমান/

চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র ‘রোড শো’

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম
চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র ‘রোড শো’
ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম নগরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) সচেতনতামূলক রোড ‘শো কর্মসূচি’ পালন করেছে। এতে পরিবহন শ্রমিক, মালিক, পথচারী, যাত্রীদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। কর্মসূচিতে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য, বিএনসিসির সদস্যসহ অনেকে অংশ নেয়। 

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকাল ১০টায় নগরের অলংকার মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিআরটিএ চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) মো. আলম, বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) সৈয়দ আইনুল হুদা চৌধুরী, সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) রায়হানা আক্তার উর্থি।

এর আগে গত ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষ্যে ‘ছাত্র জনতার অঙ্গীকার, নিরাপদ সড়ক হোক সবার’ এই প্রতিপাদ্যে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন করে বিআরটিএ। মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিআরটিএ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, বিআরটিসি, নিরাপদ সড়ক চাই, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, বিএনসিসি, জেলা রোভার স্কাউট, পরিবহন মালিক-শ্রমিক প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে নগরের পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। 

এছাড়াও সংস্থাটি চট্টগ্রাম মহানগরের ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সড়ক নিরাপত্তা ও সড়ক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে ‘রোড শো’ কর্মসূচি সম্পন্ন করে । এই রোড শোতে চট্টগ্রাম মহানগর জুড়ে সড়ক নিরাপত্তা সংক্রান্ত মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হয় ।

মাহফুজ/এমএ/

বাগেরহাটে অস্ত্রসহ জলদস্যু বাহিনীর প্রধান গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৯ পিএম
বাগেরহাটে অস্ত্রসহ জলদস্যু বাহিনীর প্রধান গ্রেপ্তার
আসাবুর সানা ও তার সহযোগী আলমগীর মীর। ছবি: খবরের কাগজ

বাগেরহাটের সুন্দরবনে জলদস্যু আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানা ও তার সহযোগী আলমগীর মীরকে অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার করেছে কোস্টগার্ড।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে সুন্দরবন-সংলগ্ন ঠাকুরবাড়ি ঘাট এলাকা তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি একনলা বন্দুক ও চার রাউন্ড কার্তুজ জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার জলদস্যুরা খুলনার দাকোপ উপজেলার সুতারখালী গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের অপারেশন কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. শামসুল আরেফীন গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে দুপুরে ঠাকুরবাড়ি ঘাট-সংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওই এলাকা থেকে জলদস্যু আসাবুর বাহিনীর প্রধান আসাবুর সানা ও তার সহযোগী আলমগীর মীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, ‘জলদস্যু আসাবুর দীর্ঘদিন সুন্দরবন-সংলগ্ন এলাকা থেকে জেলেদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় এবং বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল। তাদের বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র ও দুটি ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।’

জব্দ করা অস্ত্র ও আটক জলদস্যুদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে খুলনার দাকোপ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

রিফাত/নাবিল/সালমান/

জাফলংয়ে টাস্কফোর্সের অভিযান বিপুল পরিমাণ বালু ও পাথর জব্দ

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৭ পিএম
আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪২ পিএম
বিপুল পরিমাণ বালু ও পাথর জব্দ
ছবি: খবরের কাগজ

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং এলাকায় অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন প্রতিরোধে বিজিবি, পুলিশ এবং পরিবেশ অধিদপ্তর যৌথ টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালিত হয়েছে। অভিযানে ১০ লাখ ঘনফুট বালু, ২০ হাজার ঘনফুট পাথর, ৫০টি ড্রাম ট্র্যাক, পাঁচ শতাধিক বারকি নৌকা জব্দ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। জব্দ করা মালামালের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারির জন্য পুলিশ ও আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।

গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, জাফলংয়ে বালু-পাথর উত্তোলন প্রতিরোধে বিজিবি, পুলিশ এবং পরিবেশ অধিদপ্তর মিলে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় ইসিএভুক্ত জাফলং জিরো পয়েন্ট থেকে বল্লাঘাট, লাখেরপাড়, জুম পাড়, কান্দুবস্তি,নয়াবস্তি এলাকায় নদী তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে আনুমানিক ১০ লাখ ঘনফুট বালু এবং ২০ হাজার ঘনফুট পাথর জব্দ করা হয়। ৫০টি যানবাহন ( ড্রাম ট্রাক, পে লোডার, ট্রাক) এবং ৫ শতাধিক বারকি নৌকাও জব্দ করা হয়।

নদী ও নদী তীরবর্তী ইসিএভুক্ত এলাকায় অভিযান শেষে জাফলংয়ের বল্লাঘাট তীরবর্তী ক্রাশার মিল পরিদর্শন করা হয়েছে। এ সময় মিলগুলোতে ভারত থেকে আমদানি করা এলসি পাথরের পাশাপাশি দেশি পাথরের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। সার্বিক বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় মামলা দায়ের করা হবে।

অভিযান পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাঈদুল ইসলাম, ওসি সরকার তোফায়েল আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মামুন, বিজিবির সংগ্রাম ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার আলী ও তামাবিল ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার আরিফ।

এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযানকালে পরিবহন শ্রমিক, মালিক ও শ্রমিক নেতারা জব্দকরা মালামাল ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য বিপুল সংখ্যক জনবল নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে।

এমতাবস্থায় পরিবহনগুলো থেকে বালু আনলোড করে পরিবহন শ্রমিক নেতা মো. ইয়াসিনের নিকট থেকে মুচলেকা আদায় করা হয়। পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা ইসিএভুক্ত এলাকাসহ গোয়াইনঘাটে বালু-পাথর অবৈধভাবে উত্তোলনে যুক্ত থাকবে না মর্মে উপস্থিত টাস্কফোর্স টিমের ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট অঙ্গীকার করেন।

শাকিলা ববি/মাহফুজ/এমএ/

 

লালমনিরহাটে সাড়ে ১১ কেজির বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৭ পিএম
লালমনিরহাটে সাড়ে ১১ কেজির বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
উদ্ধারকৃত বিষ্ণূমূর্তি। ছবি: খবরের কাগজ

লালমনিরহাটে প্রায় সাড়ে ১১ কেজি ওজনের একটি বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ভোরে সদর উপজেলার পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামের শাহীন হোসেনের বাড়ি থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ১৫ দিন আগে শাহীন তার সুপারি বাগানে মাটি খোঁড়ার কাজ করতে গিয়ে মূর্তিটি দেখতে পান। মূল্যবান পাথর ভেবে মূর্তিটি বাড়িতে লুকিয়ে রাখেন তিনি। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ভোরে তার বাড়ি থেকে সেটি উদ্ধার করে।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের বলেন, ‘মূর্তি উদ্ধারের ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বকুল/নাবিল/সালমান/