২০ মাসেও হয়নি ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি । খবরের কাগজ
ঢাকা ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪

২০ মাসেও হয়নি ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৬ এএম
২০ মাসেও হয়নি ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি
ছবি : সংগৃহীত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের কমিটির মেয়াদ ২০ মাস হলেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেয়নি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এতে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করেও পদহীন থাকায় ক্ষোভ বেড়েছে নেতা-কর্মীদের। কমিটি পূর্ণাঙ্গ না হওয়ার পেছনে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের একচ্ছত্র আধিপত্য ও উদাসীনতাকে দায়ী করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কিছু নেতা-কর্মী।

ক্যাম্পাস ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২০২২ সালের ৩১ জুলাই ইবি শাখা ছাত্রলীগের ২৪ সদস্যের কমিটি দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এক বছরের জন্য ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য এই কমিটির অনুমোদন দেন। পরে গত ২ মে ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করার জন্য আগ্রহী ও পদ প্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত জমা নেওয়া হয়। অথচ কমিটির মেয়াদ গত জুলাই মাসের ৩১ তারিখ শেষ হয়।

এর আগে গত ২০১৭ সালের ১৫ এপ্রিল শাহিনুর রহমান শাহিনকে সভাপতি ও জুয়েল রানা হালিমকে সাধারণ সম্পাদক করে দুই সদস্যবিশিষ্ট কমিটি দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। তবে তারা কমিটি পূর্ণাঙ্গ করতে পারেননি। পরে গত ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই রবিউল ইসলাম পলাশকে সভাপতি ও রাকিবুল ইসলাম রাকিবকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটির অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। ওই সময়েও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি ইবি শাখা ছাত্রলীগের।

ছাত্রলীগের রাজনীতি করেও পদহীন থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মী আশিক চন্দ্র দাস বলেন, ‘আক্ষেপ তো অবশ্যই আছে। দিন শেষে প্রতিটি মানুষের একটি পরিচয় দরকার। আমার সিনিয়র ও জুনিয়র যারা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে ছিল বা আছে তারাও অনেকে পরিচয়হীন রয়েছেন। ভালোবাসার জায়গা থেকে অনেকেই ছাত্রলীগ করে। কিন্তু এসব কারণে দিন দিন অনেকেই ভালোবাসার জায়গাটি হারিয়ে ফেলছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এ বিষয়টি ভালোভাবে ভেবে দেখা প্রয়োজন।’

এ বিষয়ে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আল মামুন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রলীগের কর্মীরা পরিচয়হীন রাজনীতি করছে। ২০ মাস ধরে কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি, এটি দুঃখজনক। আমি মনে করি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এখানে আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। তবে ইউনিট সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের আন্তরিকতার ঘাটতি রয়েছে।’

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি হওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই। আমরা নেতা-কর্মীদের জীবনবৃত্তান্ত কেন্দ্রে জমা দিয়েছি। ইতোমধ্যে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করে সই হয়ে গেছে। যেকোনো সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কমিটি ঘোষণা করবেন।’

উপজেলা নির্বাচনের ভুয়া নাটক বর্জন করেছে জনগণ : মঈন খান

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৯:৫৫ পিএম
উপজেলা নির্বাচনের ভুয়া নাটক বর্জন করেছে জনগণ : মঈন খান
ছবি : সংগৃহীত

৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মতো উপজেলা নির্বাচনের ভুয়া নাটকও দেশের মানুষ বর্জন করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘১৩৯ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কোনো কোনো কেন্দ্রে একজন ভোটারও আসেনি। ৭ জানুয়ারির মতো আমি আবার বাংলাদেশের গণতন্ত্র সচেতন মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্যালুট দিচ্ছি।’

বুধবার (৮ মে) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘কর্মক্ষেত্রে প্রবাসীদের সুরক্ষা ও প্রবাসী পরিবারের নিরাপত্তা শীর্ষক’ আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

গণতন্ত্র সচেতন মানুষ ভোট বর্জন করায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে মঈন খান বলেন, ‘দেশের মানুষের অধিকার রক্ষার জন্য রাজনীতি করছে বিএনপি। গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।’

তিনি বলেন, ‘প্রবাসীরা গায়ের রক্তকে জল করে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন, আর সরকার সেই টাকা দিয়ে বাহাদুরি করছে। সরকার বুঝতে পারছে না প্রবাসীদের যদি আমরা কোনো নিরাপত্তা দিতে না পারি তাহলে তার কোনো নিরাপত্তা থাকবে না এবং দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ ধসে পড়বে। যদি আপনারা (প্রবাসী) রেমিট্যান্স দেওয়া বন্ধ করে দেন তাহলে এই সরকার সাত দিনের মধ্যে পড়ে যাবে।’

সভায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনের নামের তামাশা স্থগিত করে দেওয়া উচিত। নিয়মতান্ত্রিকভাবে সরকার পরিবর্তনের ন্যূনতম সুযোগ বিদায় করে দিয়েছে। কতৃত্ববাদী শাসক বুকের ওপর চেপে বসেছে। পৃথিবীর সব ফ্যাসিবাদী শাসক নিজের বিকল্প নিয়ে প্রশ্ন তোলে।’

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর বলেন, ‘দেশ রক্ষার জন্য ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। দেশটা এখন এতই অরক্ষিত যে, বর্তমানে পরাধীন জাতি হিসেবে আছি।’

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, প্রবাসী ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক মো. নাসির উদ্দীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান খান, বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কবির হোসেন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর রশিদ মামুন, ছাত্রঅধিকার পরিষদের বিন ইয়ামীন মোল্লা প্রমুখ।

শফিকুল/সালমান/

বাংলাদেশিদের রক্তে প্রতিদিন সীমান্ত রঞ্জিত হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৯:৩৯ পিএম
বাংলাদেশিদের রক্তে প্রতিদিন সীমান্ত রঞ্জিত হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি : সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন,‘ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশিদের রক্তে প্রতিদিন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত রঞ্জিত হচ্ছে। সীমান্তবর্তী বাংলাদেশিদের জীবনের নিরাপত্তা সম্পূর্ণভাবে বিপন্ন। বিএসএফের এ ধরনের হত্যাকাণ্ড সম্ভব হচ্ছে কেবলমাত্র ডামি আওয়ামী সরকারের নতজানু নীতির কারণে।’

বুধবার (৮ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

আজ ভোরে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক আব্দুল জলিল ও ইয়াসিন আলী নিহত হন। বিএসএফের প্রতিনিয়ত বাংলাদেশি নাগরিকদের নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিএসএফের কাছে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার বিচার চাওয়া দূরের কথা, প্রতিবাদ করতেও পারে না আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী। দেশের সার্বভৌমত্ব দিন দিন দুর্বল করা হয়েছে বলেই আওয়ামী সরকার বাংলাদেশি হত্যায় নীরবতা পালন করে। গণতন্ত্রহীন বাংলাদেশি জনগণের নিরাপত্তাকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে ভিনদেশি ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর। গণতন্ত্রের অনুপস্থিতিতে জনগণের শাসন নেই বলেই বিএসএফ নির্বিচারে নির্বিঘ্নে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। তারা জানে বাংলাদেশের অবৈধ শাসকগোষ্ঠী তাদের রক্তপাত থামাতে এগিয়ে আসবে না।’

বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

সবুজ/সালমান/

ধান কাটা-ঝড়বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম : কাদের

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৯:৩১ পিএম
ধান কাটা-ঝড়বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম : কাদের
ছবি : সংগৃহীত

ধান কাটা ও ঝড়বৃষ্টির কারণে উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তবে নির্বাচন কমিশন যে ৩০-৪০ শতাংশ ভোটার উপস্থিতির কথা জানিয়েছে, এটা সন্তোষজনক।

বুধবার (৮ মে) আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই বেশির ভাগ বিজয়ী হয়েছেন। আমরা মনে করি টার্ন আউট সন্তোষজনক। প্রাণহানি ছাড়া একটা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। প্রশাসন খুব দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে, দল থেকেও নেত্রীর নির্দেশে সবাই যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছেন, সে জন্য শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল যে বক্তব্য রেখেছে, সেটা হাস্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৯টি উপজেলা নির্বাচন হয়েছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকের আশঙ্কা ছিল খুনোখুনি-রক্তাক্ত অবস্থার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হবে। এই নির্বাচনে দেশের কোথাও কোনো প্রাণহানির ঘটনা নেই। কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

বিরোধী দলহীন উপজেলা নির্বাচনও বয়কট করেছে জনগণ : মান্না

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৮:৪৫ পিএম
বিরোধী দলহীন উপজেলা নির্বাচনও বয়কট করেছে জনগণ : মান্না
মাহমুদুর রহমান মান্না। ছবি : সংগৃহীত

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিরোধী দলহীন উপজেলা নির্বাচনও বয়কট করেছে জনগণ।

বুধবার (৮ মে) নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মান্না বলেন, বিরোধী দলহীন উপজেলা নির্বাচনেও কেন্দ্র দখল, ব্যালটে সিল মারা, প্রতিপক্ষের ওপর হামলা আরেকবার প্রমাণ করল অবৈধ-স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। জাতীয় নির্বাচনের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার নির্বাচনও তারা ধ্বংস করেছে। দেশের জনগণ যেভাবে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বয়কট করেছে, একইভাবে উপজেলা নির্বাচনও বয়কট করেছে।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর কয়েক বছরের মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার দেশের নির্বাচনব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস করেছে। এরপর ২০১৪ সাল থেকে পরপর তিনবার ক্ষমতাসীনরা জনগণের ভোট ছাড়া অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে। এই সরকারকে বিদায় করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে দেশে কোনো পর্যায়ের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক হবে না।

বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় মুক্তি কাউন্সিলের নিন্দা

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৮:০১ পিএম
বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় মুক্তি কাউন্সিলের নিন্দা
ছবি : সংগৃহীত

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহতের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল।

বুধবার (৮ মে) দলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে সীমান্তে ভারত বিচারবহির্ভূত হত্যা চালিয়ে যাচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফ গুলি করে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনা এখন নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

এ ঘটনায় সরকারের নীরবতার সমালোচনা করে ফয়জুল হাকিম বলেন, ‘জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দেশের গণতান্ত্রিক ও বিপ্লবী শক্তিকে সোচ্চার হতে হবে।’

এর আগে গতকাল ৭ মে রাত সাড়ে ১২টায় তেঁতুলিয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হন।

সালমান/